মিরপুরের এই সময়ে গরম আর ধুলাবালুর কারণে অনেকেই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। অনেক সময় আমরা ছোটখাটো লক্ষণকে গুরুত্ব না দিয়ে পরে বড় সমস্যায় পড়ি, যা আসলে এড়ানো সম্ভব ছিল। যেমন হালকা জ্বর, গলা ব্যথা, মাথা ঘোরা, ক্লান্তিভাব বা হঠাৎ ঘুম ঘুম লাগা অনেক রোগের প্রাথমিক সংকেত হতে পারে। আলহামদুলিল্লাহ, এখন সচেতনতা অনেক বেড়েছে, কিন্তু তারপরও অনেক ভাইরা বিষয়গুলো সিরিয়াসলি নেন না। ইনশাআল্লাহ যদি শুরুতেই গুরুত্ব দেই, তাহলে দ্রুতই সামলানো যায়।
এছাড়া nowadays কিছু রোগ থাকে যেগুলোর প্রথম দিকের লক্ষণ খুবই সূক্ষ্ম, যেমন হালকা কাশি বা হজমের পরিবর্তন, যেগুলো আমরা ব্যস্ততার কারণে অবহেলা করি। আপনি যদি দেখেন শরীর হঠাৎ আগের মতো কাজ করছে না বা অস্বাভাবিক লাগছে, তবে দেরি না করে ডাক্তার দেখানো ভালো। বাড়িতে সবাই ব্যস্ত থাকলেও নিজের স্বাস্থ্যের খবর নিজেকেই সবার আগে নিতে হবে। আর আমরা যারা স্বাস্থ্য সচেতন, তারা চাইলে পরিবার-পরিজন এবং বন্ধুদেরও এসব লক্ষণ সম্পর্কে সচেতন করতে পারি 😊।
সবশেষে বলবো, ছোট লক্ষণগুলোকে অবহেলা না করে একটু খেয়াল রাখলে সুস্থ থাকা অনেক সহজ হয়ে যায়। মিরপুরে যেমন ভ্যাপসা গরম চলছে, এই সময় পানি কম খেলে ডিহাইড্রেশনও আসতে পারে, তাই সতর্ক থাকাই ভালো। আল্লাহ সবাইকে সুস্থ রাখুন।
Top comments (4)
আমারও গত মাসে এমন হইছিল, হালকা জ্বর ভেবে গুরুত্ব দেই নাই, পরে টাইফয়েড ধরা পড়ল। এখন ছোট লক্ষণও ইগনোর করি না আলহামদুলিল্লাহ।
bhai ei roger prothom dike kon lakhon gula ignore na kore dekhlei bhalo hobe, ektu clear kore bolবেন pls?
আমার মতে ছোট লক্ষণকে অবহেলা না করাই সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ, কারণ সময়মতো খেয়াল করলে বড় অসুস্থতা ইনশাআল্লাহ এড়ানো যায়। গরম আর ধুলাবালুর মৌসুমে এমন সচেতনতা খুব জরুরি ভাই।
আমার মতে ছোট লক্ষণগুলোকে গুরুত্ব দেওয়া সত্যিই জরুরি, কারণ সময়মতো খেয়াল করলে বড় ধরনের সমস্যা ইনশাআল্লাহ অনেকটাই এড়ানো যায়। এটা ভাবার বিষয় যে আমাদের অনেকেই এখনও এসব সংকেতকে হালকা ভাবে নেই।