সম্প্রতি দেশে যুব রাজনীতির ভূমিকা নিয়ে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে, বিশেষ করে শহুরে এলাকায় তরুণদের অংশগ্রহণ ক্রমেই গুরুত্ব পাচ্ছে। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে শিক্ষার্থীরা নিজেদের মতামত আরও স্পষ্টভাবে প্রকাশ করছে, যা রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। বিশ্লেষকদের মতে, আজকাল তরুণরা শুধু দলীয় রাজনীতির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকছে না, বরং নীতি, স্বচ্ছতা ও ডিজিটাল অংশগ্রহণ নিয়ে বেশি আগ্রহী। অনেকেই বলছেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রভাবও এই পরিবর্তনের অন্যতম কারণ।
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, আগামী দিনের নেতৃত্বে তরুণদের ভূমিকা আরও শক্তিশালী হবে ইনশাআল্লাহ। কারণ আজকের যুবসমাজ প্রযুক্তি, শিক্ষা ও সামাজিক বোঝাপড়ায় আগের চেয়ে অনেক এগিয়ে। বিভিন্ন গবেষণামূলক আলোচনা, অনলাইন ফোরাম ও নাগরিক কার্যক্রমে তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ রাজনৈতিক পরিবেশে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করছে। তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেছেন, টেকসই রাজনৈতিক পরিবেশ গড়তে তরুণদের জন্য আরও নিরাপদ ও স্বচ্ছ অংশগ্রহণমুখী পরিবেশ নিশ্চিত করা জরুরি।
Top comments (6)
যাই হোক, ভাই আজকে রাজশাহীতে নেটটা এমন স্লো যে অর্ডার ডেলিভারি আপডেট দিতে পারলাম না আলহামদুলিল্লাহ ধৈর্য ধরেন।
হাহাহা ভাই, যুব রাজনীতির এত পরিবর্তন দেখলে মনে হয় পরেরবার ভোটে ইনশাআল্লাহ সবাই আগে চা খেয়ে তারপর সিদ্ধান্ত নেবে। মজা পেলাম!
প্রবাসে বসে দেখি দেশে শুধু কথা হয়, কাজ হয় না। এই তরুণরাও শেষে দলের লেজুড়বৃত্তি করবে, নতুন কিছু হবে না।
আমার ৪০ বছরের অভিজ্ঞতায় দেখেছি যুব রাজনীতি তখনই ফলপ্রসূ হয় যখন তারা দলীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে দেশের কথা ভাবে, ইনশাআল্লাহ এই প্রজন্ম সেটা পারবে।
মাশাআল্লাহ, খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরেছেন ভাই। তরুণরা সঠিক পথে থাকলে দেশের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হবে ইনশাআল্লাহ।
এইসব গল্প শুনে আর লাভ নাই ভাই, যুব রাজনীতি বলে কিছুই নেই এখন শুধু ক্ষমতার খেলাই চলছে আলহামদুলিল্লাহ বললেও লজ্জা লাগে।