গণতন্ত্র ও মানবাধিকার নিয়ে আজকাল দেশে বিদেশে অনেক আলোচনা হচ্ছে, বিশেষ করে প্রবাসী ভাইদের মাঝেও বিষয়টি গুরুত্ব পাচ্ছে। আমাদের সমাজে ভোটাধিকার, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আর ন্যায়বিচারের সুযোগ নিয়ে নানা প্রশ্ন ঘুরে বেড়াচ্ছে। সত্যি বলতে কী, গণতন্ত্র শুধু নির্বাচন পর্যন্ত সীমাবদ্ধ নয়, এটি দৈনন্দিন জীবনে নিরাপদভাবে বসবাস করতে পারার অধিকারও। আলহামদুলিল্লাহ প্রযুক্তি আর যোগাযোগ ব্যবস্থা আজ অনেক উন্নত, কিন্তু মানবাধিকার রক্ষায় সবার সমান নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আরও প্রয়োজন। ইনশাআল্লাহ সবাই মিলে এই মূল্যবোধগুলোকে আরও শক্তিশালী করতে পারলে দেশ এগিয়ে যাবে।
মানবাধিকার রক্ষায় রাষ্ট্রের পাশাপাশি নাগরিক সমাজ, মিডিয়া এবং তরুণ প্রজন্মেরও বড় ভূমিকা আছে। প্রবাসে থাকা অনেকেই দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি দেখে উদ্বিগ্ন হন, আবার আশাবাদও দেখেন যে পরিবর্তন সম্ভব। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন মহলে আলোচনায় উঠে এসেছে যে গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি তখনই শক্তিশালী হয় যখন ভিন্ন মতকে সম্মান দেওয়া যায়। তাই আমাদের সবারই দায়িত্ব হচ্ছে সংলাপ ও শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ খোলা রাখা। ভাইেরা, আমরা যদি নিজ নিজ জায়গা থেকে ন্যায়বিচার, সহনশীলতা আর মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি ধরে রাখতে পারি, তাহলে ভবিষ্যৎ আরও উজ্জ্বল হবে ইনশাআল্লাহ।
Top comments (5)
মনে পড়ে গেল আমার কথা, সিলেটে কলেজে পড়ার সময় ভোট দিতে গিয়ে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও শেষে কোনোভাবে দিতে পারিনি ভাই, তখন থেকেই বুঝেছিলাম গণতন্ত্র শুধু কথায় থাকে না সব সময়। আল্লাহ ভালো করুক আমাদের দেশের অবস্থা ইনশাআল্লাহ।
মামা, খুব সুন্দরভাবে বাস্তবতা তুলে ধরছেন আলহামদুলিল্লাহ, এমন সচেতন লেখা আরও হলে সমাজে ভালো পরিবর্তন আসবে ইনশাআল্লাহ।
আমার অভিজ্ঞতায় গণতন্ত্র আসলে শুরু হয় নিজের এলাকা থেকে, ওয়ার্ড মিটিং বা স্থানীয় সভায় অংশ নিলে ধীরে ধীরে পরিবর্তন আসে ইনশাআল্লাহ।
ভাই, আমাদের বাস্তবতায় ভোটাধিকার আর মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে আপনার মতে আসল সমস্যা কোনটা বেশি তীব্র মনে হয়? একটু পরিষ্কার করে বলবেন?
ভাই এত কথা পড়তে পড়তে মাথা ঘুরে গেল, আজকে সকালে হাঁটতে বের হইছিলাম তো বরিশালের রাস্তায় এত ধুলা যে শ্বাস নিতেই কষ্ট।