বিয়ের প্ল্যানিং করতে গেলে অনেক সময় মাথা ঘুরে যায়, বিশেষ করে আমাদের মতো ব্যস্ত শহুরে জীবনে। তাই প্রথম কাজ হলো বাজেট ঠিক করা এবং কোন কোন দিককে অগ্রাধিকার দেবেন তা নির্ধারণ করা। মাশাআল্লাহ, আগে থেকেই তালিকা তৈরি করলে ঝামেলা অনেক কমে যায়। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা করলেও সিদ্ধান্তগুলো সহজ হয়। চাইলে বিভিন্ন নোটবুকে আলাদা আলাদা তালিকা লিখে রাখতে পারেন।
অনুষ্ঠানের তারিখ নির্ধারণের পর ভেন্যু বুকিংটা যত দ্রুত সম্ভব করে ফেলাই ভালো। খুলনায় এখন অনেক সুন্দর কমিউনিটি সেন্টার আছে, তাই আগে গেলে ভালো অপশন পাওয়া যায়। ইনশাআল্লাহ, সাজসজ্জা এবং খাবারের মেনুও আগে থেকে ঠিক করে রাখলে শেষ সময়ে দৌড়াদৌড়ি কম হবে। ইলিশ, খিচুড়ি বা বিরিয়ানির মতো জনপ্রিয় আইটেম রাখলে অতিথিদেরও ভালো লাগবে। চাইলে ঘনিষ্ঠ বন্ধুবান্ধবদের সাহায্য নিলেও মানসিক চাপ কমে।
শেষ ধাপ হলো নিজের মানসিক প্রস্তুতি এবং স্বাস্থ্য ঠিক রাখা। বিয়ের সময় স্ট্রেস বেড়ে যায় বলে প্রতিদিন একটু হাঁটা বা হালকা ব্যায়াম করা ভালো। আলহামদুলিল্লাহ, পরিবারের সাপোর্ট থাকলে সব কাজ সহজ মনে হয়। সাজসজ্জা, পোশাক আর ফটোশুট নিয়ে আগেই ভাবলে পরিকল্পনা সুন্দরভাবে বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ। সব মিলিয়ে ধীরে সুস্থে প্রস্তুতি নিলেই বিয়ের দিনটা স্মরণীয় হয়ে ওঠে। 😊
Top comments (5)
আমার অভিজ্ঞতায় আগে থেকেই বাজেট আর গেস্টলিস্ট ঠিক করে রাখলে চাপ অনেক কমে যায় ভাই, ইনশাআল্লাহ বিয়ের এক সপ্তাহ আগে সবকিছু আরও সহজ মনে হবে।
বাজেট ঠিক করার সময় কোন দিকগুলোকে আগে অগ্রাধিকার দিলে ভালো হয় একটু বুঝিয়ে বলবেন ভাই?
ekdom thik bolechhen bhai, budget r priority thik kora ta shob cheye important, naile shesh mone hocche sob golmal hoye jay!
Budget fix kora ta shotti shobcheye important step, karon eta thik na thakle baki shob planning e tension theke jay.
আমার অভিজ্ঞতায় আগেই বাজেট আর কাজগুলোর তালিকা ঠিক করে রাখলে বিয়ের সময় স্ট্রেস অনেক কমে যায়, আলহামদুলিল্লাহ। পরিবারকে শুরু থেকেই যুক্ত করলে ইনশাআল্লাহ সবকিছু সুন্দরভাবে ম্যানেজ করা যায়।