সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন চিকিৎসা কেন্দ্রে সাধারণ রোগের প্রাথমিক লক্ষণ সম্পর্কে সচেতনতা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। চিকিৎসকদের মতে, জ্বর, কাশি, অবসাদ, অস্বাভাবিক ব্যথা এবং ক্ষুধামন্দা এখন অনেক রোগীর মধ্যেই দেখা যাচ্ছে। ঢাকার গুলশান এলাকার কিছু মেডিকেল ক্লিনিক জানিয়েছে যে দ্রুত রোগ শনাক্ত করতে পারলে চিকিৎসা আরও কার্যকরভাবে দেওয়া সম্ভব হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রাথমিক পর্যায়ে লক্ষণ চিহ্নিত করতে পারলে রোগ জটিল হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। তাই নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং সময়মতো চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ জরুরি বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা আরও জানান, বর্ষাকাল ও আবহাওয়ার হঠাৎ পরিবর্তনের কারণে অনেক মানুষ শ্বাসকষ্ট, গলা ব্যথা এবং ত্বকের সমস্যা নিয়ে চিকিৎসা কেন্দ্রে আসছেন। এসব লক্ষণকে অবহেলা না করে দ্রুত প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করার পরামর্শ দিয়েছেন তারা। একই সঙ্গে সুষম খাবার, পর্যাপ্ত পানি পান এবং প্রয়োজনীয় বিশ্রাম নেওয়ার গুরুত্বও তুলে ধরা হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ দেশের হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোতে এখন চিকিৎসা ব্যবস্থা আগের তুলনায় আরও প্রস্তুত রয়েছে। ইনশাআল্লাহ সচেতনতা বাড়লে সাধারণ রোগ প্রতিরোধ আরও সহজ হবে।
Top comments (5)
গ্রামীণ এলাকার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতেও কি এই সচেতনতা কার্যক্রম চালু হয়েছে?
Amar abbar case e exactly ei rokom hoilo, prothome khali jor ar weakness chilo, kintu shomoy moto doctor dekhanor karone boro kisu theke bachlam alhamdulillah.
আমার অভিজ্ঞতায় প্রাথমিক লক্ষণ দেখা দিলেই নিকটস্থ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়া উচিত, দেরি করলে জটিলতা বাড়ে। ইনশাআল্লাহ সচেতনতা বাড়লে অনেক রোগ আগেই প্রতিরোধ করা সম্ভব।
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, এমন সচেতনতা বাড়লে ইনশাআল্লাহ অনেক রোগ দ্রুত শনাক্ত করা যাবে।
একদম সঠিক কথা ভাই। প্রাথমিক লক্ষণ বুঝতে পারলে সময়মতো চিকিৎসা নেওয়া সহজ হয়, আলহামদুলিল্লাহ মানুষ এখন সচেতন হচ্ছে।