বাংলাদেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ব্যবসায়ী সমাজে আজকাল বেশ আলোচনা চলছে। সাম্প্রতিক সময়ে বৈশ্বিক বাজারে অনিশ্চয়তা থাকলেও দেশের ভেতরে উৎপাদনশীল খাতগুলো ধীরে ধীরে নিজেদের অবস্থান খুঁজে নিচ্ছে। বিশেষ করে ছোট ও মাঝারি উদ্যোক্তারা নতুন বিনিয়োগের সুযোগ খুঁজছেন, যদিও তারা আগের তুলনায় একটু বেশি সতর্কভাবে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। অনেক অর্থনীতিবিদ বলছেন, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য পরিবেশ স্থিতিশীল হলে এ প্রবাহ আরও শক্তিশালী হতে পারে ইনশাআল্লাহ।
ব্যাংকিং খাতে তারল্য সংকট নিয়ে সাধারণ মানুষের মাঝে কিছু উদ্বেগ রয়েছে, তবে নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো বিভিন্ন নীতিমালা শক্তিশালী করার চেষ্টা করছে। বাজার পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, সুদের হার, আমদানি ব্যয় এবং বিনিয়োগ প্রবাহের উপর নজর রাখলে সামগ্রিক অর্থনৈতিক ঝুঁকি অনেকটাই কমানো সম্ভব। দেশের রপ্তানি খাতেও কিছুটা চাপ দেখা গেলেও বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান টেকসই উৎপাদন ব্যবস্থায় যেতে আগ্রহী হয়েছেন, যা দীর্ঘমেয়াদে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে আলহামদুলিল্লাহ।
বিদেশে থাকা প্রবাসী বাংলাদেশিদের রেমিট্যান্স প্রবাহ এখনও দেশের অর্থনীতির প্রধান শক্তিগুলোর একটি। আমি নিজেও প্রবাসে থাকা একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী হিসেবে লক্ষ্য করেছি, অনেক তরুণ প্রবাসী আয়-ব্যয়ের হিসাব আরও নিয়মিতভাবে পরিচালনা করছেন যাতে পরিবারে বেশি অর্থ পাঠানো যায়। আমাদের সবার এই সচেতনতা দেশের আর্থিক স্থিতিশীলতায় বড় ভূমিকা রাখে, বিশেষ করে যখন বৈদেশিক আয়ের উপর নির্ভরশীল খাতগুলো চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে।
বাজারে সাধারণ ভোক্তাদের আচরণেও পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। অনেকে এখন অপ্রয়োজনীয় খরচ কমিয়ে জরুরি পণ্যেই বেশি নজর দিচ্ছেন। ঢাকা, চট্টগ্রাম বা সিলেটের বাজারগুলোতেও একই ধরনের প্রবণতা দেখা গেছে বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন। খুচরা ব্যবসায়ীরা মনে করেন, ভোক্তা আস্থা বাড়লে আবারও পণ্য বিক্রি বৃদ্ধি পাবে ইনশাআল্লাহ। একই সঙ্গে স্থানীয় পণ্যের ব্যবহারও বেড়েছে, যা দেশীয় শিল্পকে শক্তিশালী করতে সহায়ক।
সব মিলিয়ে দেশের অর্থনীতিতে কিছু চ্যালেঞ্জ থাকলেও সাধারণ মানুষ, ব্যবসায়ী ও প্রবাসীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা ইতিবাচক দিকই নির্দেশ করছে। নীতিনির্ধারকেরা যদি বাজার স্থিতিশীল রাখতে কার্যকর পদক্ষেপ নেন, এবং উৎপাদন ও বিনিয়োগ প্রবাহ আরও সুসংহত হয়, তাহলে আগামী মাসগুলোতে অর্থনীতিতে নতুন গতি আসার সম্ভাবনা রয়েছে মাশাআল্লাহ।
Top comments (5)
haha bhai orthoniti niye alochona hole amra shobai expert hoye jai, kintu nizer pocket e taka nai!
amar mote bhai, ei rokom obosthay SME sector ke strong support dilei overall liquidity stable thakbe inshallah. eta definitely chinta korar moto ekta important point.
আমার অভিজ্ঞতায় ভাই, ছোট ও মাঝারি উদ্যোক্তারা এখন একটু সতর্কভাবেই বিনিয়োগ করছে, তবে পরিস্থিতি ঠিক হলে ইনশাআল্লাহ আবার গতির ফিরতি দেখা যাবে। আমিও দেখেছি সবাই খরচ কমিয়ে টিকে থাকার চেষ্টা করছে।
আর্থিক স্থিতিশীলতার কথা শুনলেই আমার পকেটের টাকা হাসতে হাসতে উড়ে যায়, মামা! 😂
amar mote ei obosthay SME sector ke support kora khub important, karon tara stable cash flow create korte pare inshaAllah. ei bishoyta niye policy level e aro focused initiative dorkar.