বাংলাদেশে সম্প্রতি বিনিয়োগ পরামর্শ সেবার প্রতি সাধারণ মানুষের আগ্রহ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে প্রবাসী শিক্ষার্থী ও তরুণ কর্মজীবীরা নিরাপদ আর্থিক পরিকল্পনার দিকে বেশি মনোযোগ দিচ্ছেন, ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতের জন্য স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে। দেশের নানা অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, ব্যাংকিং সেবা এবং মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস যেমন bKash ও বিভিন্ন ডিজিটাল অ্যাপ বিনিয়োগ সংক্রান্ত তথ্য সহজ করে দিচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আজকাল বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি সম্পর্কে আগের তুলনায় বেশি সচেতন, যা আলহামদুলিল্লাহ একটি ইতিবাচক পরিবর্তন হিসেবে দেখা যাচ্ছে।
ব্যবসা-বাণিজ্য খাতে চলমান পরিবর্তনের কারণে বিনিয়োগকারীরা এখন বহুমাত্রিক পোর্টফোলিও তৈরির পরামর্শ পাচ্ছেন। বিশেষজ্ঞরা সাধারণত দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা, সঞ্চয়মুখী কৌশল এবং বাজার গবেষণার ওপর বেশি জোর দিচ্ছেন। অনেকেই শেয়ারবাজার, মিউচুয়াল ফান্ড, বা ছোটখাটো উদ্যোক্তা উদ্যোগে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী, তবে ঝুঁকি কমাতে নির্ভরযোগ্য পরামর্শ গ্রহণকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন। অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা থাকা সত্ত্বেও, সঠিক নির্দেশনা পেলে সম্ভাবনা ভালো আছে বলেই মনে করা হচ্ছে, মাশাআল্লাহ।
Top comments (7)
Bhai ekta kotha, Bogra te notun kono gadget er shop khulse naki? Ami shunlam Rangpur road e valo ekta ache, keu gele janaben.
এসব বিনিয়োগ পরামর্শের গল্প শুনে লাভ নেই ভাই, দেশে যারা আসল সমস্যাগুলো ঠিক করতে পারে তারা তো ঘুমায়। প্রবাসীরা টাকা পাঠায় আর দেশে বসে কিছু লোক শুধু সুযোগ নেয়, মাশাআল্লাহ কী অবস্থা!
ভাই আমি একমত না, এই আগ্রহ বাড়ছে বলে মনে হয় না আমার কাছে। শহরের বাইরে বেশিরভাগ মানুষ এখনো এসব পরামর্শ সেবা সম্পর্কে জানেই না।
আমার অভিজ্ঞতায় ভাই, যতটা সম্ভব রেগুলেটেড প্ল্যাটফর্ম বা ব্যাংকের নিজস্ব অ্যাডভাইসরি নিন, এতে নিরাপত্তা থাকে এবং ভুল সিদ্ধান্তের ঝুঁকি কমে ইনশাআল্লাহ। চাইলে আগে ছোট অংকে শুরু করে দেখেও নিতে পারেন।
প্রবাসী হিসেবে দেশে বিনিয়োগ করতে চাই, কিন্তু বিশ্বাসযোগ্য পরামর্শ সেবা কোথায় পাওয়া যায় ভাই?
আমার বাচ্চা হওয়ার পর থেকে বুঝলাম যে শুধু সেভিংস একাউন্টে টাকা রাখলে হবে না, তাই গত মাসে একটা বিনিয়োগ পরামর্শ সেবায় যোগাযোগ করলাম আলহামদুলিল্লাহ।
আমিও গত বছর থেকে একটা প্ল্যাটফর্মে ছোট ছোট করে বিনিয়োগ শুরু করেছি, আলহামদুলিল্লাহ এখন পর্যন্ত ভালোই চলছে।