৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত মহাকাশ বিজ্ঞানের অগ্রগতি নিয়ে বিশ্বজুড়ে ব্যাপক আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিভিন্ন দেশের গবেষণা কেন্দ্র নতুন নতুন প্রযুক্তি উন্নয়নে কাজ করছে, যার ফলে মহাকাশ সম্পর্কে আমাদের ধারণা আরও বিস্তৃত হয়েছে। বিশেষ করে গ্রহ-নক্ষত্রের গঠন, মহাবিশ্বের উৎপত্তি এবং দূরবর্তী গ্যালাক্সি পর্যবেক্ষণ এখন অনেক বেশি উন্নত যন্ত্রের মাধ্যমে সম্ভব হচ্ছে। আলহামদুলিল্লাহ, বিজ্ঞানীরা প্রতিদিনই এমন সব তথ্য বের করছেন যা মানবজীবনের জ্ঞানভান্ডার সমৃদ্ধ করছে।
বাংলাদেশেও মহাকাশবিষয়ক আগ্রহ আগের তুলনায় অনেক বেড়ে গেছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মহাকাশবিজ্ঞান ও জ্যোতির্বিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা কার্যক্রম ক্রমেই বিস্তৃত হচ্ছে। অনেক শিক্ষার্থী এখন গবেষণা প্রবন্ধ, সিমুলেশন সফটওয়্যার এবং টেলিস্কোপ ব্যবহার করে নক্ষত্র পর্যবেক্ষণে অংশ নিচ্ছে। আমি নিজেও কয়েক বছর আগে ময়মনসিংহে একটা ছোট টেলিস্কোপ দিয়ে চাঁদের খাঁজগুলো দেখেছিলাম। সত্যি বলতে কি ভাই, সেই দৃশ্য দেখে মনে হয়েছিল যেন নতুন একটা দুনিয়া চোখের সামনে খুলে গেছে।
বিশ্বব্যাপী মহাকাশ গবেষণার অন্যতম বড় দিক হচ্ছে নতুন নতুন রকেট প্রযুক্তি। বিভিন্ন দেশ বর্তমানে পুনঃব্যবহারযোগ্য রকেট প্রযুক্তির দিকে জোর দিচ্ছে, যাতে ব্যয় কমে এবং গবেষণা আরও সহজ হয়। যদিও নির্দিষ্ট কোনও ঘটনার কথা উল্লেখ করার মতো তথ্য এখন নেই, তবু সামগ্রিকভাবে বলা যায় যে গত কয়েক বছরে মহাকাশে পৌঁছানোর পথ আগের চেয়ে অনেক বেশি সহজ হয়েছে। ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতে এ প্রযুক্তি আরও উন্নত হবে এবং গবেষণার সুযোগ বাড়বে।
অনেকেই বলে থাকেন, মহাকাশ গবেষণা দৈনন্দিন জীবনে তেমন প্রভাব ফেলে না। কিন্তু বাস্তবে তা নয়। আমাদের ব্যবহৃত মোবাইল নেটওয়ার্ক, GPS, আবহাওয়ার পূর্বাভাস এবং স্যাটেলাইট চিত্র সবই মহাকাশ গবেষণার ফল। এমনকি ময়মনসিংহে বৃষ্টির সম্ভাবনা বা নদীর পানি বৃদ্ধি সম্পর্কে যে সতর্কতা দেওয়া হয়, সেটিও স্যাটেলাইট ডেটার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়। তাই মহাকাশ বিজ্ঞান শুধু দূরের বিষয় নয়, এটি আমাদের প্রতিদিনের জীবনের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে যুক্ত।
সব মিলিয়ে মহাকাশ বিজ্ঞানের বর্তমান অগ্রগতি দেখলে মনে হয় সামনে আরও বড় সাফল্য অপেক্ষা করছে। ভবিষ্যতে হয়তো বাংলাদেশ থেকেও আরও দক্ষ গবেষক মহাকাশ গবেষণায় যুক্ত হবেন। মাশাআল্লাহ এখনকার তরুণ প্রজন্মের উৎসাহ দেখলে সেই সম্ভাবনা খুবই উজ্জ্বল মনে হয়। ইনশাআল্লাহ আগামী দিনে এই ক্ষেত্র আরও বিকশিত হবে এবং মানবজাতির জ্ঞানের পরিসর বহু গুণ বাড়াবে।
Top comments (5)
মাশাআল্লাহ, একদম সঠিক কথা বলেছেন ভাই। মহাকাশ বিজ্ঞানে এখন যে অগ্রগতি হচ্ছে তা সত্যিই অবিশ্বাস্য!
ভাই, বাংলাদেশ কি এই ধরনের মহাকাশ গবেষণায় কোনো অবদান রাখছে?
মাশাআল্লাহ, একদম সঠিক বলেছেন ভাই। মহাকাশ গবেষণায় এখন যে গতি এসেছে সেটা সত্যিই অবাক করার মতো।
আমার অভিজ্ঞতায় মহাকাশ নিয়ে যত পড়ছি ততই মনে হয় মানুষের সম্ভাবনা আলহামদুলিল্লাহ সীমাহীন, নতুন প্রযুক্তিগুলো সত্যিই চোখ খুলে দেয়। ইনশাআল্লাহ সামনে আরও বড় অগ্রগতি দেখব ভাই।
Amar choto bhai ekhon space science niye porasona korche, tar enthusiasm dekhe mone hoy notun generation er jonno ei sector ta onek promising, Inshallah amader desh o ekdin age jabe.