বিয়ের আগে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল দুজনের মানসিক প্রস্তুতি আছে কি না, সেটা খোলামেলা ভাবে আলোচনা করা। আমাদের দেশে অনেক সময় পরিবার বা সমাজের চাপে সিদ্ধান্ত নিতে হয়, কিন্তু ভাই, নিজের মনটা পরিষ্কার করা খুব জরুরি। আপনি যাকে বিবাহ করতে চাইছেন, তার অভ্যাস, দৃষ্টিভঙ্গি আর জীবনের লক্ষ্য সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা নিন। আলহামদুলিল্লাহ, এখনকার দিনে লোকজন আগের তুলনায় বেশি খোলামেলা আলোচনা করে। ইনশাআল্লাহ, শুরুতেই স্বচ্ছতা থাকলে পরবর্তী জীবনটা অনেক সহজ হয়।
বিয়ের পরে দুজনের সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে সবচেয়ে বেশি দরকার ধৈর্য আর সম্মান। ছোটখাট ভুল বোঝাবুঝি হলে রাগ না করে শান্তভাবে কথা বলা শিখতে হবে। রংপুর, ঢাকা কিংবা চট্টগ্রাম যেখানেই থাকুন না কেন, ব্যস্ত জীবনে একে অপরের জন্য আলাদা সময় বের করা খুব জরুরি। মাঝে মাঝে একসাথে চা খাওয়া কিংবা ছোট একটা হাঁটা সম্পর্ককে আরও আপন করে তোলে। মাশাআল্লাহ, এমন ছোট ছোট বিষয়েই দাম্পত্য জীবনটা সুন্দর হয়ে ওঠে।
সবশেষে বলব, পরিবার দুই পক্ষের সাথে ভালো সম্পর্ক রাখার চেষ্টা করা উচিত, কারণ বিয়ে শুধু দুজন মানুষের নয়, দুই পরিবারেরও সংযোগ। সমস্যা যাই থাকুক, অন্যকে দোষারোপ না করে সমাধানের দিকে এগোন। আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল রেখে ধৈর্য ধরে এগোলে ইনশাআল্লাহ সুখী জীবন সম্ভব 🙂
Top comments (5)
ভাই, মানসিক প্রস্তুতির এই বিষয়টা বাস্তবে কীভাবে বুঝব যে দুইজনই সত্যি প্রস্তুত আছে, একটু পরিষ্কার করে বলবেন?
হাহা ভাই, এত সিরিয়াস পরামর্শ দেখে মনে হচ্ছে বিয়ের আগে একটা লিখিত চুক্তি লাগবেই ইনশাআল্লাহ। মজার পোস্ট, কিন্তু বাস্তব সত্যই বলেছেন।
একদম সঠিক বলেছেন ভাই। মানসিক প্রস্তুতি ছাড়া বিয়ে করলে পরে দুজনেরই কষ্ট, ইনশাআল্লাহ সবাই এই পরামর্শগুলো মানবে।
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, বিয়ের আগে মানসিক প্রস্তুতি আর খোলামেলা আলোচনা সত্যিই খুব জরুরি। ইনশাআল্লাহ সবাই এতে উপকৃত হবে।
আমার নিজের বিয়ের আগে এই জিনিসগুলো নিয়ে আলোচনা করেছিলাম, আলহামদুলিল্লাহ এখন অনেক সমস্যা এড়াতে পারছি।