আজকাল অনলাইনে কেনাকাটা থেকে শুরু করে বিলে পরিশোধ সবকিছুই ফোন বা কম্পিউটারে করা হচ্ছে, তাই সাইবার নিরাপত্তা খুব গুরুত্বপূর্ণ। রাজশাহীতে ঘরে বসেই আমরা bKash বা বিভিন্ন ব্যাংকের অ্যাপ ব্যবহার করি, তাই শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা জরুরি। একই পাসওয়ার্ড একাধিক অ্যাকাউন্টে ব্যবহার না করাই ভালো, এতে ঝুঁকি কমে। অচেনা লিংকে ক্লিক করার আগে দুবার ভেবে নিন, কারণ অনেক সময় এগুলো ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করার ফাঁদ হতে পারে।
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করার সময় প্রাইভেসি সেটিংস ঠিকভাবে কনফিগার করে রাখুন। Facebook বা YouTube অ্যাকাউন্টে টু স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু করলে নিরাপত্তা অনেক বাড়ে, আলহামদুলিল্লাহ মানসিক শান্তিও থাকে। নিজের ডিভাইস নিয়মিত আপডেট রাখুন, কারণ নতুন আপডেটগুলোতে সাধারণত নিরাপত্তা উন্নতি যোগ করা থাকে। ইনশাআল্লাহ এই ছোট কয়েকটি অভ্যাস আপনার ব্যক্তিগত তথ্যকে অনেকটাই সুরক্ষিত রাখবে।
ঘরের বাচ্চারা যদি অনলাইনে পড়াশোনা বা গেম খেলে, তবে নজরদারি রাখাটা ভালো। অচেনা কারও সাথে চ্যাট করতে দিলে ঝুঁকি বাড়তে পারে, তাই তাদেরকে নিরাপদ ব্যবহার সম্পর্কে বুঝিয়ে বলুন। হঠাৎ করে কোনও নম্বর থেকে OTP বা কোড চাইলে তা কখনোই শেয়ার করবেন না, এমনকি তারা যদি নিজেদের ব্যাংক প্রতিনিধি পরিচয়ও দেয়। সব মিলিয়ে সচেতন থাকাই সাইবার নিরাপত্তার সবচেয়ে বড় হাতিয়ার, মাশাআল্লাহ সতর্কতা সব সময়ই উপকারে আসে।
Top comments (4)
মনে পড়ে গেল আমার কথা, একবার গুলশানে বাসায় বসে অনলাইনে কেনাকাটা করতে গিয়ে দুর্বল পাসওয়ার্ডের কারণে অ্যাকাউন্টে ঝামেলা হয়েছিল, আলহামদুলিল্লাহ পরে সব ঠিক করতে পেরেছি। এখন শক্ত পাসওয়ার্ড ব্যবহার করি, ইনশাআল্লাহ আর এমন হবে না।
মামা দারুণ লিখছেন, সত্যি এসব সহজ টিপস সবাই মানলে অনেক ঝামেলা কমে যাবে ইনশাআল্লাহ। এমন আরও সচেতনতামূলক পোস্ট চাই।
গত বছর আমার বিকাশ থেকে টাকা কাটা গেছিল ফিশিং লিংকে ক্লিক করে, তারপর থেকে টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন চালু করে রাখছি সব অ্যাপে।
ভাই শক্তিশালী পাসওয়ার্ড দিয়ে কী হবে, আমাদের বয়স্ক মানুষরা তো মনে রাখতেই পারে না, তারপর কাগজে লিখে রাখে যেটা আরো বিপদ।