প্রযুক্তির দুনিয়ায় এআই এখন একেবারে নতুন মাত্রা যোগ করেছে, আর ২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত এসে মনে হচ্ছে সামনে আরও বড় পরিবর্তন আসছে ইনশাআল্লাহ। সাম্প্রতিক সময়ে যেভাবে বিভিন্ন সফটওয়্যার, মোবাইল অ্যাপ আর সার্ভিসে এআই যুক্ত হচ্ছে, এতে কাজের গতি অনেক বাড়ছে। বরিশালে আইটি সাপোর্ট হিসেবে কাজ করতে গিয়ে আমি নিজেও দেখছি, ব্যবহারকারীরা এখন আগের তুলনায় এআই টুল ব্যবহার করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন। আলহামদুলিল্লাহ, সাপোর্ট টিকেট ম্যানেজমেন্ট থেকে শুরু করে ডেটা বিশ্লেষণ সবকিছুতেই এআই বড় ভূমিকা রাখছে।
এআই এর ভবিষ্যৎ নিয়ে অনেকেই চিন্তা করেন যে চাকরির বাজারে কি প্রভাব পড়বে, কিন্তু আমার মতে এআই মানুষের কাজকে সহজ করবে, মানুষকে বাদ দেওয়া নয়। যারা নতুন প্রযুক্তি শিখতে আগ্রহী, তাদের জন্য সামনে অনেক সুযোগ তৈরি হবে। বাংলাদেশের বিভিন্ন সেক্টরে যেমন ব্যাংকিং, হেলথকেয়ার, শিক্ষা আর ই-কমার্সে এআই ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছে, যা আগামী দিনে আরও উন্নত হবে ইনশাআল্লাহ। বিশেষ করে ডারাজ, বিকাশ বা পাথাও এর মতো পরিষেবাগুলোতে এআই ব্যবহার বাড়লে ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা আরও ভালো হবে। সব মিলিয়ে, এআই এর ভবিষ্যৎ নিয়ে আমি বেশ আশাবাদী।
Top comments (6)
অন্য একটা কথা মনে পড়ল, আগ্রাবাদে আজকে বাজারে গেলাম দেখি সবজির দাম হঠাৎ বেশি, বুঝলাম না ব্যাপারটা ভাই।
ভাই, এআই এর এই দ্রুত অগ্রগতিতে বরিশালে আপনার কাজে সবচেয়ে বড় পরিবর্তনটা কোথায় দেখছেন ইনশাআল্লাহ? আরেকটু বিস্তারিত বলবেন?
যাই হোক, ভাই আজকে হুট করে মনে পড়ল ফোনটা আবার স্লো হয়ে গেছে মাশাআল্লাহ আপডেট দিলেই ঠিক হবে নাকি?
এআই এআই করেন, দেশের মানুষের তো চাকরি নাই, এসব দিয়ে কী হবে?
এআই এআই করেন, দেশে বিদ্যুৎ থাকে না ঠিকমতো, ইন্টারনেট স্পিড জিরো, কোন এআই কাজ করবে এখানে?
যাই হোক, মামা আজকে আবার নেটটা এত স্লো কেন যেন বুঝতেই পারছি না আল্লাহ ভরসা।