বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক সংবাদ নিয়ে আজকাল ফোরামে অনেক আলোচনা দেখা যায়। বিশ্বব্যাপী বাজারের অনিশ্চয়তার কারণে আমাদের দেশের আমদানি ব্যয়, ডলারের চাপ আর মুদ্রাস্ফীতির বিষয়গুলো বেশ আলোচনায় আছে। তারপরও আলহামদুলিল্লাহ, অনেক সেক্টরে আবার ধীরে ধীরে ইতিবাচক প্রবণতাও দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে আইটি, ফ্রিল্যান্সিং আর ছোট ব্যবসার প্রসার অনেককে নতুনভাবে আশাবাদী করছে। ইনশাআল্লাহ পরিস্থিতি আরও স্থিতিশীল হবে বলে মনে হয়।
এদিকে ব্যাংকিং সেক্টর, রেমিট্যান্স আর স্থানীয় উৎপাদন নিয়েও নানা বিশ্লেষকরা মত দিচ্ছেন। রেমিট্যান্সের প্রবাহ কিছুটা ওঠানামা করলেও দেশের ভোক্তা বাজার এখনও বেশ সক্রিয়, বিশেষ করে ঢাকা ও চট্টগ্রামের মতো বড় শহরে। অনেকে বলছেন, যদি সরকার আর বেসরকারি খাত মিলে কিছু নীতিগত বিষয় আরও সহজ করে দেয়, তাহলে বিনিয়োগ বাড়তে পারে। সাধারণ ক্রেতা-ব্যবসায়ীদের আচরণেও পরিবর্তন এসেছে, সবাই এখন খরচে একটু বেশি সচেতন।
সবশেষে মনে হয়, বর্তমান পরিস্থিতিতে আমাদের দরকার দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা আর স্থির মনোভাব। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, আইটি ফার্ম, এমনকি ছোট খুচরা দোকানদারও নিজেদের কৌশল নতুনভাবে সাজাচ্ছেন। আশা করছি, ইনশাআল্লাহ দেশের অর্থনীতি ধীরে ধীরে আরও শক্ত ভিত্তির দিকে এগোবে। ভাইরা, আপনারা কি মনে করেন, আগামী মাসগুলোতে বাজারের অবস্থা কেমন হতে পারে?
Top comments (3)
আমার অভিজ্ঞতায় পরিস্থিতি একটু কঠিন হলেও আইটি আর রেমিট্যান্স সেক্টর ধীরে ধীরে ঠিকই ঘুরে দাঁড়াচ্ছে, ইনশাআল্লাহ আগামী কয়েক মাসে আরও স্থিতিশীলতা দেখা যাবে। বাজারের তথ্য নিয়মিত ফলো করলে সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হবে ভাই।
মনে পড়ে গেল আমার কথা, আইটি সেক্টরে কাজ করি বলে ডলারের রেট বাড়লে একদিকে ইনকাম একটু বাড়ে কিন্তু অন্যদিকে বাজারে গিয়ে খরচ সামলানো কষ্ট হয়ে যায়, তবুও আলহামদুলিল্লাহ আশা করছি পরিস্থিতি ধীরে ধীরে ঠিক হবে ইনশাআল্লাহ।
মনে পড়ে গেল আমার কথা, মামা, গত কয়েক মাসে ডলারের চাপের কারণে আমার ছোট ইম্পোর্টের ব্যবসাটাও ভালোই নড়বড়ে হয়ে গেছিল কিন্তু আলহামদুলিল্লাহ এখন একটু একটু করে পরিস্থিতি ভালো হচ্ছে ইনশাআল্লাহ।