বিজ্ঞান নিয়ে আলোচনা করতে গেলে ভাই, আজকের যুগে নতুন নতুন আবিষ্কার আমাদের দৈনন্দিন জীবনে যে কতটা প্রভাব ফেলছে তা সত্যিই অবাক করার মতো। ২০২৫ সালের এই সময়ে প্রযুক্তি ও বৈজ্ঞানিক গবেষণার উন্নতি আলহামদুলিল্লাহ এমন এক পর্যায়ে পৌঁছেছে যেখানে আগে যেগুলো কল্পনা মনে হতো সেগুলো এখন বাস্তব। বিশেষ করে স্বাস্থ্য, মহাকাশ ও পরিবেশবিজ্ঞান নিয়ে সম্প্রতি যে গবেষণা কাজগুলো সামনে আসছে, সেগুলো অনেক সম্ভাবনার দরজা খুলে দিচ্ছে।
আমি প্রবাসে থাকি বলে ভাই, এখানে বিভিন্ন সায়েন্স সেন্টার বা গবেষণা প্রদর্শনীতে যাওয়ার সুযোগ পাই। কিছুদিন আগে একটা বিজ্ঞান প্রদর্শনীতে গিয়েছিলাম যেখানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে রোগ শনাক্ত করার নতুন প্রযুক্তি দেখানো হচ্ছিল। মাশাআল্লাহ দেখে সত্যিই ভালো লেগেছে। আলোক-ভিত্তিক স্ক্যান দিয়ে কয়েক সেকেন্ডে রোগের পূর্বাভাস দেওয়ার যে পরীক্ষামূলক ব্যবস্থা দেখাল, তা যদি ভবিষ্যতে চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় তাহলে মানুষের জীবন আরও সহজ হবে ইনশাআল্লাহ।
এছাড়া জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে নতুন কিছু গবেষণা চোখে পড়েছে। বিশেষ করে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ও তাপমাত্রা বৃদ্ধির প্রভাব মোকাবেলায় বিজ্ঞানীরা এখন নতুন ধরনের সেন্সর প্রযুক্তি ব্যবহার করছেন। বাংলাদেশ যেমন একটি জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশ, তাই আমাদের জন্য এসব গবেষণা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ঢাকায় থাকা বন্ধুদের কাছ থেকে শুনলাম যে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়েও এখন জলবায়ু প্রযুক্তি নিয়ে অনেক প্রকল্প চলছে, যা সত্যিই আশাব্যঞ্জক।
প্রবাসে থাকলেও দেশের খবর সবসময় রাখি, আর বিজ্ঞান নিয়ে তরুণদের আগ্রহ দেখে মনে হয় ভবিষ্যৎ আরও উজ্জ্বল হবে। YouTube বা অনলাইন কোর্স প্ল্যাটফর্মে এখন অনেকেই রোবটিক্স, সফটওয়্যার, এমনকি মহাকাশবিজ্ঞান শিখছে নিজের উদ্যোগে। এটাই আসলে আজকের যুগের সৌন্দর্য। যে কেউ ইচ্ছা করলে নতুন কিছু শিখে বৈজ্ঞানিক গবেষণায় অবদান রাখতে পারে।
ভাই, আমার মনে হয় বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে হলে বৈজ্ঞানিক গবেষণা ও উদ্ভাবনকে আরও শক্তভাবে সমর্থন করা দরকার। তরুণদের জন্য ল্যাব, গবেষণা তহবিল, ইন্টার্নশিপ এসব বাড়লে ইনশাআল্লাহ আরও বড় আবিষ্কার আমাদের দেশ থেকেই আসবে। বৈজ্ঞানিক মনোভাবই আজকের বিশ্বে টিকে থাকার মূল শক্তি, আর সেটা ছড়িয়ে দিতে হলে সমাজকেও এগিয়ে আসতে হবে।
Top comments (5)
আমার মতে এই ধরনের বৈজ্ঞানিক অগ্রগতি স্বাস্থ্যসেবা থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত জীবনের নিরাপত্তা পর্যন্ত নতুন দিগন্ত খুলে দিচ্ছে, মাশাআল্লাহ। এটা ভাবার বিষয় যে আগামী几年েও ইনশাআল্লাহ আরও বড় পরিবর্তন দেখতে পাব।
সত্যিই ভাবার বিষয় যে আগে যা সায়েন্স ফিকশন ছিল সেটা এখন হাতের মুঠোয়, তবে এই প্রযুক্তির সুফল গ্রামের মানুষদের কাছে কতটা পৌঁছাচ্ছে সেটাও দেখা দরকার।
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, সত্যিই নতুন নতুন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার আমাদের জীবনকে দারুণভাবে বদলে দিচ্ছে আলহামদুলিল্লাহ।
সত্যি কথা ভাই, প্রযুক্তির এই উন্নতি যেমন সুযোগ আনছে তেমনি আমাদের নৈতিক দায়িত্বও বাড়িয়ে দিচ্ছে।
Bhai amio dekhchi amar grame akhon mobile e doctor er sathe video call kore treatment neya jay, age eta chinta o kora jeto na. Technology shotti onek kichu change kore diche alhamdulillah.