৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে দেশের প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন যে সাম্প্রতিক সময়ে অনলাইনে ব্যক্তিগত তথ্য, ব্যবসায়িক ডেটা এবং লেনদেন সংক্রান্ত তথ্য সুরক্ষিত রাখা আরও চ্যালেঞ্জিং হয়ে উঠছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এখন বেশি সংখ্যক ব্যবহারকারী মোবাইল ব্যাংকিং, অনলাইন শপিং এবং ক্লাউড সেবা ব্যবহারের কারণে সাইবার আক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে। তাই নাগরিকদের নিয়মিত পাসওয়ার্ড পরিবর্তন, সফটওয়্যার আপডেট এবং দুই স্তরের ভেরিফিকেশন ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, সচেতনতা বাড়াতে হলে ব্যবহারকারীদের জন্য আরও সহজ নির্দেশিকা এবং প্রশিক্ষণ প্রয়োজন।
প্রযুক্তি খাতের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে সমন্বিতভাবে সাইবার নিরাপত্তা নীতি আরও শক্তিশালী করতে হবে। তারা জানান যে প্রতিষ্ঠানগুলোর সার্ভার, নেটওয়ার্ক এবং ডেটা সেন্টারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নিয়মিত অডিট ও পরীক্ষার ব্যবস্থা রাখা জরুরি। পাশাপাশি সাধারণ ব্যবহারকারীদের ডিভাইসে অবাঞ্ছিত লিঙ্ক, অচেনা ইমেইল এবং সন্দেহজনক অ্যাপ সম্পর্কে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। সচেতনতা ও প্রযুক্তিগত প্রস্তুতি নিশ্চিত করা গেলে জাতীয় নিরাপত্তা কাঠামো আরও শক্তিশালী হবে ইনশাআল্লাহ।
Top comments (4)
আমার মতে এই বিষয়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ব্যবহারকারী নিজেরাই যদি সচেতন না হয় তাহলে প্রযুক্তি যত উন্নতই হোক সাইবার ঝুঁকি থেকেই যাবে। ইনশাআল্লাহ সবাই মিলেই সচেতনতা বাড়াতে পারলে অনেক সমস্যাই কমে যাবে।
হাহা ভাই, সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে সবাই এত চিন্তায় যে মনে হচ্ছে পাসওয়ার্ড ভুলে গেলেই হ্যাকার ধরে নিয়ে যাবে। একটু সচেতন হলেই ইনশাআল্লাহ টেনশন কমবে।
ভাই, সাধারণ মানুষের জন্য সহজে বোঝার মতো কোনো সাইবার সিকিউরিটি গাইডলাইন কি সরকার থেকে দেওয়া হবে?
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, দেশব্যাপী সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে সচেতনতা বাড়ানো এখন খুব জরুরি ইনশাআল্লাহ।