বিয়ের প্ল্যানিং অনেক সময় ঝামেলার মনে হয়, কিন্তু ধাপে ধাপে এগোলে কাজটা সহজ হয়ে যায় ইনশাআল্লাহ। প্রথমেই বাজেট ঠিক করে নিন, কারণ বাজেট অনুযায়ী ভেন্যু, মেকআপ, ফটোগ্রাফি সবকিছু সেট করা সুবিধা হয়। বরিশাল বা ঢাকার মতো শহরে এখন বেশ কিছু ভালো ওয়েডিং সার্ভিস পাওয়া যায়, চাইলে আগে থেকেই বুকিং দিয়ে রাখলে ঝামেলা কমে। পরিবারে সবাইকে নিয়ে বসে কাজ ভাগাভাগি করলে চাপ কম লাগে, আর মাশাআল্লাহ সবাই মিলে করলে আনন্দটাও বেড়ে যায়।
এরপর পোশাক ও গয়নার প্রস্তুতি নিতে পারেন, কারণ এগুলো সময়সাপেক্ষ। কনের লেহেঙ্গা বা শাড়ি, বরের পাঞ্জাবি বা স্যুট—সবকিছু আগেই ট্রায়াল করে নিলে বিয়ের সপ্তাহে দৌড়াদৌড়ি করতে হয় না। চাইলে Daraz বা Pathao Food এর মতো জনপ্রিয় অ্যাপ দিয়ে কিছু জিনিস অর্ডার করে রাখা যায়, বিশেষ করে সাজসজ্জার ছোটখাটো উপকরণ। সবশেষে ফটোগ্রাফার, কেটারিং আর অতিথি তালিকা চূড়ান্ত করে রাখলে পুরো আয়োজনটা বেশ সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয় আলহামদুলিল্লাহ। 😊
Top comments (5)
amar obhiggota theke boli bhai, budget agey fix korlei porer shob kaaj onek smooth hoy, ami nijer biyete eivabei plan kore boro jhamela theke bacchi alhamdulillah.
ভাই, বাজেট ঠিক করার পর কোন সার্ভিসগুলো আগে বুক করা সবচেয়ে জরুরি হয় একটু বুঝিয়ে বলবেন?
ভাই, বাজেট কম হলে কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠান করলে কেমন হয়?
Ekdom thik bolechen bhai, budget age theke fix kore nile tension onek kome jay. Amader biyete eta korechi, alhamdulillah shob kichu organized chilo.
amar o experience e dekhsilam bhai, onek somoy manush thik source na paiya confused hoye jay, tai ei dhoroner discussion post onek help korte pare inshaAllah.