দেশের যুব সমাজ আজকাল রাজনীতিতে নিজেদের ভূমিকা নিয়ে আরও সচেতন হয়ে উঠছে। অনেক তরুণ এখন বিভিন্ন সামাজিক উদ্যোগে যুক্ত হয়ে রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় অংশ নেওয়ার চেষ্টা করছে, যা মাশাআল্লাহ ইতিবাচক দিক হিসেবে দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজপড়ুয়া শিক্ষার্থীদের মাঝে নেতৃত্বের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে। বিশ্লেষকদের মতে, এই প্রবণতা ভবিষ্যতের রাজনীতিতে নতুন চিন্তা এবং ভিন্নধর্মী দৃষ্টিভঙ্গি যোগ করতে পারে। সামগ্রিকভাবে এটি একটি স্বাস্থ্যকর রাজনৈতিক পরিবেশ গঠনে সহায়ক হতে পারে ইনশাআল্লাহ।
সম্প্রতি বিভিন্ন অঞ্চলে তরুণদের অংশগ্রহণমূলক আলোচনা সভা ও রাজনৈতিক প্রশিক্ষণমূলক কার্যক্রম চোখে পড়ছে। এসব কার্যক্রমে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, নেতৃত্বগুণ এবং দায়িত্ববোধ নিয়ে আলাপ হয়, যা যুবসমাজকে আরও প্রস্তুত করে তুলছে। অনেকেই জানাচ্ছেন যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমও তাদের মত প্রকাশের একটি বড় প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠেছে। তবে বিশ্লেষকরা মনে করছেন যে শুধুমাত্র উত্তেজনা বা আবেগের ওপর ভরসা না করে বাস্তবসম্মত রাজনৈতিক জ্ঞান অর্জন করা জরুরি। সচেতন ও দায়িত্বশীল তরুণরাই ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সক্ষম হবে আলহামদুলিল্লাহ।
Top comments (5)
আমার মতে তরুণদের এই সচেতন রাজনৈতিক অংশগ্রহণ ভবিষ্যতে নেতৃত্বের মান বাড়াতে বড় ভূমিকা রাখবে ইনশাআল্লাহ। এটা ভাবার বিষয় যে সঠিক দিকনির্দেশনা পেলে তারাই দেশের ইতিবাচক পরিবর্তনের মূল চালিকা শক্তি হতে পারে।
Ekdom thik bolechhen bhai, jubo somaj ekhon onek beshi conscious hoye gese alhamdulillah. Poriborton ashtei hobe inshaAllah.
একদম সঠিক কথা বলেছেন ভাই, তরুণদের এই সচেতনতা দেশের জন্য ইনশাআল্লাহ অনেক ভালো কিছু বয়ে আনবে।
আমার ছোট ভাই ইউনিভার্সিটিতে একটা সোশ্যাল ওয়ার্ক ক্লাবে যুক্ত হয়েছে, মাশাআল্লাহ দেখে ভালো লাগে ওরা কিভাবে এলাকার মানুষদের জন্য কাজ করছে।
ভাই, এই যুব রাজনীতিতে ছাত্রলীগ-ছাত্রদলের বাইরে গিয়ে কি আসলেই কোনো সুযোগ আছে নাকি শুধু কথার কথা?