বিদেশে পড়াশোনার জন্য স্কলারশিপ পেতে চাইলে কয়েকটি বিষয় আগে থেকেই ঠিক করে রাখা ভালো, ভাই। প্রথমেই নিজের বিষয়ের উপর কোন কোন দেশের বিশ্ববিদ্যালয় সুযোগ দিচ্ছে সেটা দেখে নিন। এখনকার দিনে বেশিরভাগ তথ্য অফিসিয়াল ওয়েবসাইটেই আপডেট থাকে, তাই প্রতিদিন একটু সময় নিয়ে দেখে ফেললে উপকার হবে। আবেদন করার সময় ডকুমেন্ট ঠিকঠাক প্রস্তুত রাখলে ঝামেলা কম হয়, আলহামদুলিল্লাহ অনেকেই এভাবে সহজে আবেদন করতে পারছেন। মাশাআল্লাহ আমাদের দেশের অনেক শিক্ষার্থীই এখন বিভিন্ন প্রোগ্রামে সুযোগ পাচ্ছেন।
স্কলারশিপ খুঁজতে গুগল স্কলারশিপ সার্চ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিনান্সিয়াল এইড পেজ এবং নির্ভরযোগ্য শিক্ষা পরামর্শক ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারেন। চাইলে বৃত্তির জন্য প্রয়োজনীয় স্টেটমেন্ট অফ পারপাস আগে থেকেই লিখে রেখে সময়ে সময়ে আপডেট করা ভালো। অনেক স্কলারশিপে ইংরেজি দক্ষতার প্রমাণ লাগে, তাই আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে পরীক্ষার তারিখ ঠিক করে রাখলে সুবিধা হবে। আবেদন জমা দেওয়ার শেষ সময় কখন তা নোট করে রাখুন, কারণ শেষ মুহূর্তে ঝামেলা বাড়ে। ইনশাআল্লাহ ঠিকঠাক প্রস্তুতি নিলে ভালো সুযোগ পাওয়া কঠিন কিছু না।
Top comments (3)
আমার মতে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের পাশাপাশি পূর্বের স্কলারশিপধারীদের অভিজ্ঞতা দেখে নিলেও আরও পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায়, ইনশাআল্লাহ। এটা ভাবার বিষয় যে অনেক সময় ছোট খুঁটিনাটি ডকুমেন্টই নির্বাচনে বড় ভূমিকা রাখে।
bhai IELTS score koto lagbe minimum? ar kono experience chara ki apply kora jay?
ভাই একদম সঠিক প্রশ্ন করেছেন, ইদানীং সত্যিই মোবাইলের দাম অনেক বেড়ে গেছে। ইনশাআল্লাহ কেউ না কেউ সাহায্য করবে।