আজকাল গণতন্ত্র আর মানবাধিকার নিয়ে সবার মধ্যে বেশ আলোচনা চলছে, বিশেষ করে আমাদের মতো তরুণ প্রজন্মের মাঝে যারা ভবিষ্যতে দেশের বিভিন্ন দায়িত্ব নিতে চাই। গণতন্ত্র মানে শুধু ভোট দেয়া না, বরং মানুষের মত প্রকাশের স্বাধীনতা, ন্যায়বিচার নিশ্চিত হওয়া এবং রাষ্ট্রের কাছে জবাবদিহি থাকা। মানবাধিকার প্রসঙ্গে বললে, প্রতিদিনই অনেক ধরনের সামাজিক বিষয় সামনে আসে, যা দেখে মনে হয় সচেতনতার প্রয়োজন আরও বেড়েছে। আলহামদুলিল্লাহ, দেশে শিক্ষা আর প্রযুক্তির প্রসার মানুষকে আরও সচেতন করছে, কিন্তু তারপরও বাস্তবে অনেক কিছুই উন্নত হওয়ার বাকি আছে। ইনশাআল্লাহ, সবার উদ্যোগ ও চাপ থাকলে ইতিবাচক পরিবর্তন সম্ভব।
রাজনৈতিক সংস্কৃতি নিয়ে আমার ব্যক্তিগত মত হলো, এখানে দলীয় স্বার্থের চেয়ে মানুষের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেয়া এখন সবচেয়ে জরুরি। বিরোধীদল, সরকার এবং নাগরিক সমাজ সবাই যদি পরস্পরের প্রতি সম্মান দেখিয়ে কাজ করে, তবে গণতন্ত্রের চর্চা আরও শক্তিশালী হবে। মানবাধিকার রক্ষার ক্ষেত্রেও একই কথা, আইন থাকলেই হবে না, সেগুলোর সঠিক প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। আমরা যারা সাধারণ নাগরিক, তারাও যদি ন্যায়-অন্যায় নিয়ে স্পষ্ট অবস্থান নিতে পারি, তাহলে সমাজে ইতিবাচক চাপ তৈরি হবে। শেষ পর্যন্ত, দেশের ভবিষ্যৎ আমাদের সবার, তাই সবাই মিলেই সুন্দর পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে মামা।
Top comments (2)
আমার অভিজ্ঞতায় অনেক সময় দেখি মানুষ কথা বলতে গেলেই চাপের মুখে পড়ে, তাই গণতন্ত্র আর মানবাধিকার দুটোই এখনও পুরোপুরি কাজে লাগছে বলে মনে হয় না ভাই। তবু ইনশাআল্লাহ পরিবর্তন আসবে যদি সবাই সচেতন হই।
আমার অভিজ্ঞতায় ভাই, মাঠে নামলে বুঝা যায় অনেক সময় মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে চাপ অনুভব হয়, তবে ইনশাআল্লাহ আমাদের তরুণরাই পরিবর্তনের আশা জাগায়।