সম্প্রতি দেশে দুর্নীতি প্রতিরোধ নিয়ে রাজনৈতিক মহলে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে। নীতিনির্ধারক মহল থেকে বলা হচ্ছে যে প্রশাসনিক কাঠামোকে আরও স্বচ্ছ করার জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা বিবেচনা করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, কার্যকর জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা করতে পারলে জনসেবার মান উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়তে পারে। অনেকে মনে করেন, প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সেবা প্রক্রিয়াকে ডিজিটাল করা হলে জনগণের ভোগান্তিও কমবে। এই প্রক্রিয়ায় সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করাও গুরুত্বপূর্ণ বলে বিশ্লেষকরা উল্লেখ করেছেন।
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন যে দুর্নীতি দমনে দৃঢ় ইচ্ছাশক্তি ও ধারাবাহিক তদারকি অত্যন্ত জরুরি। সাম্প্রতিক আলোচনায় প্রশাসনিক সংস্কার, স্বচ্ছ ক্রয়প্রক্রিয়া এবং সরকারি কর্মীদের প্রশিক্ষণ নিয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা জানান, জনগণের চোখে আস্থা ফিরিয়ে আনতে হলে যেকোনো উদ্যোগ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে পরিষ্কার নির্দেশনা ও নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। ইনশাআল্লাহ সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া হলে দীর্ঘমেয়াদে দেশের উন্নয়নে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
Top comments (5)
জবাবদিহিতা শুধু উপর থেকে চাপিয়ে দিলে হবে না ভাই, নিচ থেকে মানুষের সচেতনতা এবং প্রতিবাদের সংস্কৃতি তৈরি না হলে কোনো সিস্টেমই কাজ করবে না।
হাহা ভাই, দুর্নীতি প্রতিরোধের আলোচনা শুনতে শুনতে চুল পাকা হয়ে গেল, এবার না হয় একটু বাস্তবায়নের খবর শুনি!
আমার নিজের অভিজ্ঞতায় দেখেছি সরকারি অফিসে একটা কাজ করাতে গেলে কত হয়রানি পোহাতে হয়, জবাবদিহিতা আসলেই দরকার ভাই।
amar mote durniti rodbhote real accountability chara kono initiative tikbe na, tai transparent process ensure korte parlei public trust o service quality duita ei barte pare InshaAllah.
হাহা ভাই, দুর্নীতি প্রতিরোধের আলোচনা তো শুনতে ভালোই লাগে, কিন্তু ফলাফল দেখলে মনে হয় প্ল্যানগুলোই আগে দুর্নীতির শিকার হয়। ইনশাআল্লাহ একদিন ঠিকই হবে, ততদিন আমরা মজা নিয়েই শুনি।