স্টার্টআপ শুরু করতে চাইলে প্রথমেই নিজের চারপাশে কি সমস্যা আছে তা খুঁজে দেখা খুব গুরুত্বপূর্ণ, ভাই। চট্টগ্রাম বা ঢাকার মতো শহরে মানুষ আজকাল দ্রুত সেবা, ডিজিটাল সমাধান আর সুবিধাজনক ডেলিভারি পছন্দ করে। তাই স্থানীয় মানুষের প্রয়োজন বুঝে ছোট একটি সমাধান তৈরি করলেই অনেক সময় সফল হওয়া যায়, ইনশাআল্লাহ। আইডিয়া পাওয়ার পর ছোট পরিসরে পরীক্ষা করে দেখা ভালো, এতে ঝুঁকি কমে এবং বাস্তবে কি কাজ করবে তা বোঝা সহজ হয়।
নিজের দক্ষতা আর অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে আইডিয়া নির্বাচন করলে দীর্ঘমেয়াদে শক্ত অবস্থান তৈরি করা যায়। যেমন সফটওয়্যার বা মোবাইল অ্যাপ নিয়ে কাজ করলে ছোট একটি niche সেবা তৈরি করেও ভালো গ্রোথ পাওয়া সম্ভব। আজকাল অনেকেই অনলাইন ভিত্তিক সেবা যেমন ইকমার্স সল্যুশন, ডিজিটাল পেমেন্ট ইন্টিগ্রেশন বা ছোট ব্যবসার জন্য অটোমেশন সিস্টেম তৈরি করে ভালো করছে। সবশেষে, বাজার কতটা প্রতিযোগিতামূলক তা দেখে আলাদাভাবে কি মূল্য দিতে পারবেন সে বিষয়েও পরিষ্কার ধারণা রাখা জরুরি।
শুরুতে বড় কিছু করার চেষ্টা না করে ছোট একটি Minimum Viable Product তৈরি করাই সবচেয়ে নিরাপদ উপায়। এতে খরচ কম হয় এবং দ্রুত গ্রাহকের মতামত পাওয়া যায়, আলহামদুলিল্লাহ। গ্রাহকের ফিডব্যাক নিয়মিত আপডেট করলে পণ্য বা সেবাটি বাস্তব সমস্যার সঙ্গে আরও মানানসই হয়। ধৈর্য ধরে নিয়মিত কাজ চালিয়ে গেলে ধীরে ধীরে আইডিয়াটি পরিপূর্ণ রূপ নেবে, ইনশাআল্লাহ।
Top comments (5)
bhai, chattogram er context dhore kon type er niche problem gula te startup suru korle beshi chance thakbe mone koren, ektu clear kore bolben?
স্থানীয় সমস্যা সমাধানের কথাটা একদম সঠিক বলেছেন ভাই, বড় বড় স্টার্টআপগুলোও কিন্তু ছোট একটা সমস্যা দিয়েই শুরু করেছিল।
আমার অভিজ্ঞতায় শহরের ছোট ছোট ঝামেলা ধরেই আইডিয়া বের করা সবচেয়ে কাজের হয়েছে, ভাই। চট্টগ্রামে একটা সাধারণ ডেলিভারি সমস্যা সমাধান করেই অনেক গ্রাহক পেয়েছিলাম, আলহামদুলিল্লাহ।
ভাই, নতুনদের জন্য শুরুতে কত টাকা বাজেট নিয়ে এগোনো উচিত বলে মনে করেন?
হাহা ভাই, সমস্যা খুঁজতে গিয়ে মনে হলো আমার বাসার ওয়াইফাইটাই প্রথম স্টার্টআপ ফেইলিউর। ইনশাআল্লাহ একদিন এটা ঠিকই হবে।