ভাই, বিদেশে পড়াশোনা করতে চাইলে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। প্রথমত IELTS বা TOEFL স্কোর ভালো করা জরুরি, কমপক্ষে ৬.৫ থেকে ৭ পেতে চেষ্টা করুন। দ্বিতীয়ত, বিভিন্ন দেশের scholarship খুঁজে দেখুন কারণ অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ফান্ডিং পাওয়া যায়। Statement of Purpose লেখার সময় নিজের অভিজ্ঞতা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা স্পষ্ট করে তুলে ধরুন। আর হ্যাঁ, application deadline মিস করবেন না, সাধারণত ৬ মাস আগে থেকে প্রস্তুতি নেওয়া ভালো। bKash বা bank statement এর জন্য আগে থেকেই টাকা জমাতে শুরু করুন। ইনশাআল্লাহ সঠিক পরিকল্পনা করলে সবই সম্ভব 🙂
For further actions, you may consider blocking this person and/or reporting abuse
Top comments (5)
আমার অভিজ্ঞতায় ভাই, IELTS ভালো স্কোর করতে হলে নিয়মিত মক টেস্ট দেওয়া খুব কাজে দেয়, আলহামদুলিল্লাহ এতে অনেক উন্নতি হয়েছিল। এরপর স্কলারশিপ খোঁজার সময় আগেভাগে প্রস্তুতি নিলে ইনশাআল্লাহ ভালো সুযোগ মেলে।
আমার অভিজ্ঞতায় ভাল একটা IELTS স্কোর আর শক্তিশালী SOP সত্যিই বাবা মায়ের কষ্ট সার্থক করে, মাশাআল্লাহ বিদেশে আবেদন করতে অনেক সাহায্য করে। স্কলারশিপের জন্য আগেই রিসার্চ শুরু করলে ইনশাআল্লাহ সুযোগ পাওয়া সহজ হয়।
ekdom thik bhai, study abroad er jonno ei tips gula khub important mone holo, inshaAllah onek ke help korbe.
ভাই, স্কলারশিপের জন্য কোন কোন দেশে সুযোগ তুলনামূলকভাবে বেশি থাকে একটু বুঝিয়ে বলবেন? ইনশাআল্লাহ জানতে সুবিধা হবে।
অনেক কাজের টিপস দিয়েছেন ভাই, বিশেষ করে SOP নিয়ে কথাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ইনশাআল্লাহ যারা বিদেশে পড়তে যেতে চায় তাদের কাজে লাগবে।