বাংলাদেশের অনেক তরুণ এখন ফ্রিল্যান্সিংয়ে আগ্রহী হচ্ছে, আলহামদুলিল্লাহ এটা সত্যিই একটা ভাল সুযোগ। বিশেষ করে প্রবাসে থাকা ভাইয়েরা সুযোগটা আরও ভালভাবে কাজে লাগাতে পারেন, কারণ এখানে কাজের টাইম জোনের সুবিধা থাকে। শুরু করতে হলে প্রথমে নির্ভরযোগ্য স্কিল বেছে নিন, যেমন গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বা ডিজিটাল মার্কেটিং। এই স্কিলগুলোর জন্য ইউটিউব বা অনলাইন কোর্স থেকে শিখতে পারেন, ইনশাআল্লাহ নিয়মিত চর্চা করলে দ্রুত ভালো লেভেলে পৌঁছানো যায়। নিজের কাজের একটা শক্তিশালী পোর্টফোলিও তৈরি করা খুব জরুরি, যাতে ক্লায়েন্ট আপনার দক্ষতা সহজে বুঝতে পারে।
এরপর মার্কেটপ্লেস নির্বাচন করতে হবে, যেমন Upwork বা Fiverr, যেখানে নতুনরা প্রোফাইল তৈরি করে ধীরে ধীরে প্রোজেক্ট পেতে পারে। প্রোফাইল বানানোর সময় নিজের অভিজ্ঞতা, স্কিল এবং নমুনা কাজগুলো পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করুন, কারণ ক্লায়েন্ট সাধারণত প্রথম ইমপ্রেশন দেখেই কাজ দেয়। যতটা সম্ভব ক্লায়েন্টদের সাথে ভদ্রভাবে যোগাযোগ করুন এবং সময়মতো কাজ ডেলিভারি দিন, এতে রিভিউ ভালো আসে। মনে রাখবেন, ফ্রিল্যান্সিং দীর্ঘমেয়াদি যাত্রা, তাই ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে। নিয়মিত আপডেট শেখা এবং ট্রেন্ড ফলো করলে, মাশাআল্লাহ কয়েক মাসের মধ্যেই আপনি নিজের আয়ের একটি স্থির উৎস তৈরি করতে পারবেন।
Top comments (5)
আমার মতে শুরুতে একটাই স্কিলে ফোকাস করে পোর্টফোলিও বানানোই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট, এতে দ্রুত ক্লায়েন্টের আস্থা পাওয়া যায় ইনশাআল্লাহ। এটা ভাবার বিষয় যে ধারাবাহিকতা না থাকলে ফ্রিল্যান্সিংয়ে টিকে থাকা কঠিন হয়ে যায়।
টাইম জোনের পয়েন্টটা সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ ভাই, প্রবাসে থেকে ইউএস ক্লায়েন্টদের সাথে কাজ করলে রাত জাগতে হয় না যেটা দেশে থাকলে হতো।
Ami 2019 theke graphics design e freelancing kortechi, shuru ta ektu tough chilo but ekhon alhamdulillah mash e decent income hocche.
হাহা ভাই সহজ গাইড পড়তে পড়তে রাত ৩টা, কাল থেকে শুরু করব ইনশাআল্লাহ বলতে বলতে ৩ বছর হয়ে গেল!
Khub helpful tips bhai, especially Dhaka er flat er jonno soft lighting ar light color er idea ta ekdom perfect!