মামা আজকাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যস্ততার মাঝেও অনেকেই দ্রুত কিন্তু মজাদার বাংলাদেশি রান্না শিখতে চাইছেন। ঘরে থাকা সাধারণ উপকরণ দিয়ে আসলে বেশিরভাগ রেসিপিই করা যায়, শুধু একটু পরিকল্পনা হলেই হয়। রান্না শুরুর আগে উপকরণগুলো আলাদা করে কেটে প্রস্তুত রাখলে সময় অনেক কম লাগে। আলহামদুলিল্লাহ এখন অনলাইনে অনেক ভাল রান্নার ভিডিও পাওয়া যায়, ইচ্ছা করলেই YouTube দেখে অনুশীলন করা যায়। চাইলে Pathao বা Daraz থেকেও সহজে মসলা আর কুকিং টুলস অর্ডার করা যায়।
চট্টগ্রামের বাসিন্দা হওয়ায় অবশ্যই একটু বাড়তি সুবিধা আছে, কারণ এখানে তাজা মাছ-মাংস সহজে মেলে। ইলিশ বা রূপচাঁদা রান্না করতে চাইলে বেশি ঝামেলা না করে হালকা মশলার ব্যবহার করলে স্বাদ আরও বের হয় মাশাআল্লাহ। আবার বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে থাকলে ডাল-ডিম-আলুর ঝোলই সেরা, কারণ এগুলো কম খরচে এবং দ্রুত রান্না হয়। খিচুড়ি বানানোর সময় ঘি বা সামান্য আদা বাটা দেয়া হলে ঘরের সবাই খেতে পছন্দ করবে ইনশাআল্লাহ। রান্নার শেষে সামান্য লেবুর রস দিলে স্বাদ আরও বেড়ে যায়।
সবশেষে ছোট একটা টিপস ভাই, রান্না করার সময় ধৈর্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। রেসিপি ঠিকমতো না মিললেও চিন্তা করবেন না, প্র্যাকটিস করলেই হাত পাকবে। নিজের পছন্দমতো মশলার পরিমাণ সেট করতে শেখাই আসল স্কিল। নিয়মিত চেষ্টা করলে খুব তাড়াতাড়ি আপনি নিজের স্টাইলে দারুন বাংলাদেশি রেসিপি বানাতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। 🍲
Top comments (4)
mama ei tips gular moddhe kon technique ta shuru kora beginner der jonno shobcheye easy hobe bole mone koren, ekto clear kore bolben?
আমার অভিজ্ঞতায় আলু-পেঁয়াজ-রসুন সবসময় স্টক রাখলে যেকোনো সবজি দিয়ে ভুনা বানিয়ে ফেলা যায়, হোস্টেল লাইফে এভাবেই চালাতাম।
আমার মতে ঘরে থাকা উপকরণ আগে থেকেই কেটে সাজিয়ে রাখার অভ্যাসটা সময় বাঁচায় এবং রান্নার স্বাদও ঠিক থাকে, ইনশাআল্লাহ। এটা ভাবার বিষয় যে পরিকল্পনা ঠিক থাকলে ব্যস্ততাতেও সহজে দেশি রান্না হয়ে যায়।
ভাই, একা থাকি তো মশলা বেশি কিনলে নষ্ট হয়ে যায় - কোন মশলাগুলো কম রাখলেও বেশিরভাগ রান্না সামলানো যায়?