সম্প্রতি দেশের যুব সমাজের মধ্যে রাজনৈতিক আগ্রহ ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে, যা বিভিন্ন বিশ্লেষকের মতে একটি ইতিবাচক পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় এবং নগর এলাকায় তরুণদের মধ্যে সামাজিক ইস্যু নিয়ে সচেতনতা স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে। গুলশান থেকে শুরু করে অন্যান্য বিস্তৃত নগর কেন্দ্রেও তরুণরা নীতিনির্ধারণী আলোচনায় অংশ নিতে আগ্রহী হয়ে উঠছে। অনেকেই বলছেন, সঠিক দিকনির্দেশনা পেলে তরুণদের এই আগ্রহ ভবিষ্যতের নেতৃত্ব গঠনে সহায়তা করবে ইনশাআল্লাহ।
আজকাল নানা স্বেচ্ছাসেবী উদ্যোগ, অনলাইন আলোচনামঞ্চ এবং স্থানীয় কমিউনিটি কার্যক্রমে যুবদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, তরুণদের যুক্ত হওয়া দেশের গণতান্ত্রিক চর্চাকে আরও শক্তিশালী করতে পারে। তবে অনেকে মনে করেন, যুব রাজনীতিতে স্বচ্ছতা, সহনশীলতা এবং মতের ভিন্নতাকে সম্মান জানানো এখন আরও জরুরি। সঠিক প্রশিক্ষণ ও ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি করতে পারলে ভবিষ্যতে এদের ভূমিকা আরও শক্তিশালী হবে মাশাআল্লাহ 🙂
Top comments (5)
bhai apnader ki mone hoy ei participation ta sustainable hobe naki just ekta trend?
আমার অভিজ্ঞতায় ক্যাম্পাসে এখন তরুণরা আগে থেকে অনেক বেশি সচেতন, ভাই, আলহামদুলিল্লাহ রাজনৈতিক আলোচনা নিয়েই সবার মধ্যে নতুন আগ্রহ দেখা যায়।
হাহা ভাই, যুব রাজনীতিতে অংশগ্রহণ বাড়ছে মানে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়া বাড়ছে! 😂
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, তরুণদের এই রাজনৈতিক সচেতনতা ভবিষ্যতে দেশকে আরও এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে ইনশাআল্লাহ।
একদম সঠিক কথা ভাই, তরুণরা সচেতন হলে দেশের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হবে ইনশাআল্লাহ।