বাংলাদেশে আজকাল স্টার্টআপ নিয়ে মানুষের আগ্রহ আগের তুলনায় অনেক বেশি বেড়েছে, আলহামদুলিল্লাহ। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের কিছু করার ইচ্ছা বেশ শক্তভাবে দেখা যাচ্ছে। সামগ্রিকভাবে দেখা যায় যে প্রযুক্তিনির্ভর সেবা, যেমন অনলাইন শিক্ষা, ডিজিটাল পেমেন্ট এবং ছোট ব্যবসার জন্য সফটওয়্যার সমাধান, এখনও অনেকটাই সম্ভাবনাময়। গাজীপুরের মতো এলাকায়ও এখন উদ্যোক্তা হওয়ার পরিবেশ আগের চেয়ে ভালো, কারণ ইন্টারনেট, Pathao ডেলিভারি এবং bKash পেমেন্ট সুবিধা মানুষকে আরও উৎসাহিত করছে।
সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে গ্রাহকের চাহিদা মূলত দ্রুত সেবা, স্বচ্ছ মূল্য এবং নির্ভরযোগ্যতা নিয়ে গড়ে উঠছে। তাই স্টার্টআপ আইডিয়া ভাবলে স্থানীয় সমস্যা আগে বোঝা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণ হিসেবে ঘরোয়া খাবার ডেলিভারি, স্থানীয় উৎপাদকদের অনলাইন শোরুম তৈরি বা শিক্ষার্থীদের জন্য সাশ্রয়ী টেক সাপোর্ট সেবা বেশ কার্যকর হতে পারে। এগুলো প্রযুক্তি ব্যবহার করে ছোট টিম দিয়েই শুরু করা সম্ভব, ইনশাআল্লাহ।
আরেকটা বিষয় হলো অর্থায়ন ও টিম ম্যানেজমেন্ট। নতুন উদ্যোক্তারা অনেক সময় তাড়াহুড়ো করে বড় বিনিয়োগ খুঁজে, কিন্তু বাস্তবে ছোট পরিসর থেকে শুরু করে বাজার যাচাই করাই বেশি বুদ্ধিমানের কাজ। গ্রাহকের প্রতিক্রিয়া দেখে ধীরে ধীরে মডেল পরিবর্তন করা এবং ব্যয় কম রাখা স্টার্টআপকে টিকিয়ে রাখতে সাহায্য করে। সবশেষে, ধারাবাহিকতা এবং ধৈর্যই সবচেয়ে বড় শক্তি, মাশাআল্লাহ। 😊
Top comments (5)
Ami nijeo ekta small e-commerce startup shuru korsilam 2019 e, prothom 2 bochor onek struggle korte hoyeche but alhamdulillah akhon steady income ashche. Bhai patience r proper planning thakle Bangladesh e ekhon onek scope ache.
bhai, notun startup shuru korte chaile shurute minimum koto taka invest lagbe bole mone hoy?
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, বিশেষ করে অনলাইন শিক্ষা আর ডিজিটাল পেমেন্ট সেক্টরে আসলেই অনেক সম্ভাবনা আছে আমাদের দেশে।
আমার মতে এখন যদি সমস্যাভিত্তিক সমাধানে ফোকাস করা যায়, যেমন ছোট ব্যবসার অটোমেশন বা গ্রামীণ বাজারের ডিজিটাল সেবা, তাহলে টেকসই স্টার্টআপ তৈরির সুযোগ অনেক বাড়বে ইনশাআল্লাহ।
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, বিশেষ করে অনলাইন শিক্ষা আর ডিজিটাল পেমেন্ট সেক্টরে ইনশাআল্লাহ অনেক সম্ভাবনা আছে।