১৭ আগস্ট ২০২৫, রাজশাহী থেকে পাওয়া সাম্প্রতিক তথ্যে দেখা যায় যে দেশের তরুণ সমাজের মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে আগ্রহ প্রতিনিয়ত বাড়ছে। প্রযুক্তি খাতের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বর্তমানে অনলাইন ভিত্তিক কাজের সুযোগ আগের চেয়ে অনেক বেশি থাকায় শিক্ষার্থী ও তরুণ পেশাজীবীরা ঘরে বসেই কর্মসংস্থান তৈরির চেষ্টা করছেন। বিশেষ করে গ্রাফিক ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং ভিডিও এডিটিংয়ের মতো দক্ষতার চাহিদা এখন বেশ স্থিতিশীলভাবে বাড়ছে।
রাজশাহী সিটির তরুণ ফ্রিল্যান্সাররা জানান, স্থানীয় ইন্টারনেট অবকাঠামো গত কয়েক বছর ধরে উন্নত হওয়ায় কাজ করাও সহজ হয়েছে। অনেকেই বলেছেন যে Pathao বা bKash এর মতো ডিজিটাল সেবার মাধ্যমে ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে পেমেন্ট নিতে এখন আর তেমন সমস্যা হয় না। আমারও ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় মনে হয়েছে, কিছুটা ধৈর্য এবং নিয়মিত অনুশীলন থাকলে আন্তর্জাতিক মার্কেটপ্লেসে মানসম্মত কাজ দিয়ে দ্রুতই পরিচিতি পাওয়া যায়। আলহামদুলিল্লাহ অনেকেই এখন পরিবারের পাশে থেকে উপার্জন করতে পারছেন, যা আগে কল্পনা করা কঠিন ছিল।
ফ্রিল্যান্সিং শুরুর ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ হল প্রথমে একটি নির্দিষ্ট দক্ষতায় ফোকাস করা। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, রাজশাহীর কয়েকজন নতুন ফ্রিল্যান্সার সম্প্রতি শুধুমাত্র লোগো ডিজাইন নিয়েই কাজ শুরু করেছেন এবং কয়েক মাসের মধ্যে Fiverr ও Upwork এ নিয়মিত অর্ডার পেতে শুরু করেছেন। তারা জানিয়েছেন, কাজের সময় সমন্বয়, ক্লায়েন্টের প্রয়োজন বোঝা এবং সময়মতো ডেলিভারি দেওয়া এই তিনটি বিষয় সফলতার মূল চাবিকাঠি। ইনশাআল্লাহ যে কেউ চাইলে এই নিয়ম মেনে চললে ভালো ফলাফল পেতে পারে।
প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা আরও মনে করছেন যে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে নতুন দক্ষতা শেখার ট্রেনিং সেন্টার গড়ে উঠায় তরুণরা এখন আগের তুলনায় অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী। YouTube এবং বিভিন্ন অনলাইন কোর্সও তাদের শেখার প্রক্রিয়াকে সহজ করেছে। যারা ক্যারিয়ার নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন, তাদের অনেকেই বলছেন ফ্রিল্যান্সিং একটি বাস্তবসম্মত বিকল্প হিসেবে দাঁড়িয়েছে। ভবিষ্যতে এই খাত বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আরও বড় ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন সংশ্লিষ্টরা। মাশাআল্লাহ এই ধারাবাহিক অগ্রগতি দেশের জন্য অবশ্যই ইতিবাচক খবর।
Top comments (4)
freelancing freelancing kore sob shesh, actual job er kono dam nai ekhon, sob YouTube dekhe expert hoye gese
আমি একমত নই ভাই, কারণ সব তরুণ এভাবে সুযোগ পাচ্ছে না, অনেকেই এখনো স্ক্যাম আর লো- পেইড কাজের ঝামেলায় পড়ে। আমার অভিজ্ঞতাও আলাদা, বাস্তবে পরিস্থিতি এত সহজ না।
আমার অভিজ্ঞতায় ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে আগে একটাই স্কিল ভালোভাবে রপ্ত করা জরুরি, তারপর ছোট ছোট প্রজেক্ট নিয়ে পোর্টফোলিও বানালে ইনশাআল্লাহ কাজ পাওয়া সহজ হয়।
ফ্রিল্যান্সিং শিখতে গিয়ে ইউটিউবে ১০০টা ভিডিও দেখলাম, এখন শুধু "ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো" টাইটেল দেখলেই ঘুম চলে আসে 😂