৫ নভেম্বর ২০২৫ তারিখে ঢাকায় স্বাস্থ্যসচেতন মানুষের মধ্যে ঘরোয়া চিকিৎসার প্রতি আগ্রহ উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। বিশেষ করে হালকা সর্দি, কাশি এবং ঋতু পরিবর্তনের সাধারণ সমস্যা মোকাবিলায় অনেক পরিবার এখনো বাসায় সহজ উপায়ে চিকিৎসা গ্রহণ করছে। চিকিৎসকরা বলছেন, প্রাথমিক স্তরের উপসর্গে ঘরোয়া উপায় কাজে লাগতে পারে, তবে দীর্ঘস্থায়ী বা জটিল পরিস্থিতিতে ডাক্তার দেখানো জরুরি। সাম্প্রতিক সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও এই বিষয়ে নানা পরামর্শ ছড়িয়ে পড়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, লেবু, মধু, আদা এবং গরম পানির মতো উপাদান অনেক ক্ষেত্রে উপশমে সহায়ক হতে পারে, আলহামদুলিল্লাহ। তবে তারা সতর্ক করে বলেন যে সবার শারীরিক অবস্থা এক নয়, তাই যেকোনো নতুন উপায় চেষ্টা করার আগে নিজের অবস্থা বিবেচনা করা উচিত। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ঘরোয়া পদ্ধতি সহায়ক হলেও বৈজ্ঞানিক তথ্য ও চিকিৎসকের পরামর্শকে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত। ইনশাআল্লাহ সচেতনতা বাড়লে অপ্রয়োজনীয় ওষুধ ব্যবহারও কমে আসবে।
ঢাকার বনানী, গুলশান ও ধানমন্ডি এলাকার ফার্মেসিগুলোতেও দেখা যাচ্ছে, মানুষ এখন সামান্য জ্বর বা ঠান্ডার জন্য সহজ হার্বাল পণ্য খুঁজছেন। বিশেষ করে নতুন মায়েদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি, কারণ তারা শিশুর স্বাস্থ্যের প্রতি অতিরিক্ত সাবধানতা অবলম্বন করেন। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা পরিবারগুলোকে পরামর্শ দিচ্ছেন যে যেকোনো ঘরোয়া চিকিৎসা গ্রহণের আগে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা জরুরি। সবশেষে তারা বলছেন, ঘরোয়া পদ্ধতি সহায়ক হলেও পেশাদার চিকিৎসার বিকল্প নয়, বরং সম্পূরক হিসেবে বিবেচনা করাই বুদ্ধিমানের কাজ।
Top comments (3)
mama, amar bari teo shobai ginger cha kei medicine bole, haat dhorlei halud pani ready hoye jay, mashallah majhe majhe ami o confused hoye jai haha!
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, হালকা সর্দি-কাশিতে ঘরোয়া চিকিৎসা সত্যিই ভালো কাজ করে আলহামদুলিল্লাহ। ইনশাআল্লাহ সচেতনতা আরও বাড়লে সবাই উপকৃত হবে।
হাহা ভাই, আমাদের বাসায় তো সর্দি হলেই প্রথম ডোজ আসে আদা-লেবুর চা, ইনশাআল্লাহ এতেই সবাই নাক দিয়ে শ্বাস নিতে শেখে।