বাংলাদেশের শেয়ার বাজার নিয়ে আজকাল অনেক আলোচনা চলছে, বিশেষ করে যেহেতু সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন সেক্টরে ওঠানামা দেখা যাচ্ছে। অনেক নতুন বিনিয়োগকারী সরাসরি বাজারে ঢুকে পড়ছেন কিন্তু সঠিক বিশ্লেষণ না করায় ঝুঁকির মুখে পড়ছেন। তাই সামগ্রিকভাবে বাজারের প্রবণতা, ভলিউম, আর কোম্পানির মৌলভিত্তি বোঝা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আলহামদুলিল্লাহ এখন তথ্য পাওয়া তুলনামূলক সহজ হওয়ায় সবাই চাইলে বিভিন্ন ব্রোকারেজের অ্যাপ বা ওয়েবসাইট দেখে নিজের মতো করে বিশ্লেষণ করতে পারেন।
অনেক ভাই বলছেন যে আজকাল টেকনোলজি, টেক্সটাইল আর ফার্মাসিউটিক্যাল সেক্টরের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে, যদিও নিশ্চিতভাবে বলা কঠিন কোন সেক্টর সামনে বেশি স্থিতিশীল থাকবে। বাজার সাধারণত মনোভাবনির্ভর হওয়ায় হঠাৎ উত্থান বা পতন দেখা স্বাভাবিক, তাই আবেগ দিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে। বরং দীর্ঘমেয়াদি দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কোম্পানির আর্থিক অবস্থা, ডিভিডেন্ড রেকর্ড আর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা দেখে বিনিয়োগ করা উত্তম। ইনশাআল্লাহ ধৈর্য ধরে বিশ্লেষণ করলে বাজার থেকে ইতিবাচক ফল পাওয়া সম্ভব।
সবশেষে, প্রবাসে থাকা আমাদের মতো কর্মীদের জন্য শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ হতে পারে অতিরিক্ত আয়ের একটি বিকল্প উৎস। তবে বিনিয়োগের আগে অবশ্যই ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন থাকা জরুরি। আপনি যে ব্রোকারেজ ব্যবহার করছেন তারা যেন নির্ভরযোগ্য হয় তা নিশ্চিত করা উচিত। আলাপ আলোচনা করতে চাইলে নিচে মন্তব্য করতে পারেন ভাই, ইনশাআল্লাহ আমরা সবাই মিলে অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারব।
Top comments (5)
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, বাজার বুঝে ধাপে ধাপে বিনিয়োগ করাই সবচেয়ে নিরাপদ ইনশাআল্লাহ।
আমার অভিজ্ঞতায় বাজারে হঠাৎ ওঠানামার সময় ধৈর্য ধরাই সবচেয়ে কাজে দেয়, আলহামদুলিল্লাহ এভাবে অনেক ক্ষতি এড়াতে পেরেছি। ইনশাআল্লাহ নতুন ভাইরা আগে বিশ্লেষণ শিখলে ভালোই উপকার পাবেন।
আমার মতে ভাই, বাজারে ঢোকার আগে কোম্পানির মৌলভিত্তি আর সেক্টরের বাস্তব চিত্র বোঝা জরুরি, না হলে ক্ষতির ঝুঁকি থেকেই যায়। ইনশাআল্লাহ ধৈর্য আর সঠিক বিশ্লেষণই এখানে মূল চাবিকাঠি।
Ami 2022 te market crash er somoy onek kichhu shikhechi bhai, fundamental analysis na kore invest korle loss hobe eta nijei bhugechi.
মৌলভিত্তি বিশ্লেষণ ছাড়া শেয়ার বাজারে টাকা ঢালা মানে জুয়া খেলার মতো, এটা নতুন বিনিয়োগকারীদের বুঝতে হবে।