বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আজকাল যে ধীরগতির চাপ দেখা যাচ্ছে, তা ব্যবসা খাতের অনেক সিদ্ধান্তকে সরাসরি প্রভাবিত করছে ভাই। ভোক্তা ব্যয়ের পরিবর্তন, আমদানি ব্যয়ের বৃদ্ধি এবং বিশ্ববাজারের অনিশ্চয়তা মিলিয়ে উদ্যোক্তারা বিনিয়োগের আগে আরও সতর্ক হয়ে উঠেছেন। মোহাম্মদপুরসহ ঢাকার শহুরে বাজারগুলোতে পণ্যদামের ওঠানামা ব্যবসায়ীদের পরিকল্পনায় নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে। অনেকেই বলছেন যে উৎপাদন খরচ নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রযুক্তি এবং দক্ষতা বাড়ানোর দিকে ঝুঁকতে হবে, ইনশাআল্লাহ এতে দীর্ঘমেয়াদে লাভ হবে। সামগ্রিকভাবে পরিস্থিতি জটিল হলেও, সঠিক নীতি ও বাজার ব্যবস্থাপনা থাকলে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা সম্ভব বলে অনেক বিশ্লেষকের মত।
For further actions, you may consider blocking this person and/or reporting abuse
Top comments (5)
অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ পড়তে পড়তে নিজের পকেটের দিকে তাকালাম, মনে হলো আমার অর্থনীতি তো আগেই মন্দায় পড়ে গেছে 😂
আমার মামার কাপড়ের দোকান রাজশাহীতে, গত ছয় মাসে বিক্রি প্রায় অর্ধেক কমে গেছে বলছিলেন, মানুষ এখন শুধু দরকারি জিনিসই কিনছে।
ভাই, আমি একমত নই কারণ মাঠের বাস্তবতায় অনেক সেক্টরে এখনো বিনিয়োগ বাড়ছে, বিশেষ করে ফরিদপুরের পাশে ছোট শিল্পগুলোতে মাশাআল্লাহ ভালোই চলছে। আপনার বিশ্লেষণটা একটু বেশি নেতিবাচক হয়ে গেছে মনে হয়।
ভাই চমৎকার বিশ্লেষণ করেছেন, এই ধরনের লেখা আরও দরকার। ইনশাআল্লাহ আমাদের অর্থনীতি ঠিক হয়ে যাবে।
ভাই, আমি একমত নই, কারণ মাঠের অনেক ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বলে দেখেছি তারা এখনো বিনিয়োগে আগ্রহী এবং বাজারে চাহিদাও মোটামুটি স্থির আছে আলহামদুলিল্লাহ। তাই সামগ্রিক অবস্থা এতটা হতাশাজনক বলে মনে হয় না।