সাম্প্রতিক সময়ে দেশের যুব সমাজের মধ্যে রাজনীতি নিয়ে আগ্রহ আবারও চোখে পড়ার মতোভাবে বেড়েছে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীরা সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করে নিজেদের মতামত প্রকাশ করছে, যা একধরনের নতুন রাজনৈতিক অংশগ্রহণ হিসেবে দেখা যাচ্ছে। অনেকে বলছেন, আজকাল যুবকদের রাজনৈতিক সচেতনতা আগের তুলনায় বেশি, বিশেষ করে উন্নয়ন, স্বচ্ছতা এবং কর্মসংস্থানের মতো বিষয়ের প্রতি। রংপুরসহ বিভিন্ন অঞ্চলে স্থানীয় পর্যায়ে আলোচনা সভা ও ছোটখাটো কর্মশালা আয়োজনের খবর পাওয়া গেছে, যেখানে তরুণরা নিজেদের মত তুলে ধরছে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, যুব সমাজের এই অংশগ্রহণ ভবিষ্যতের রাজনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে ইনশাআল্লাহ। তারা মনে করেন, যদি তরুণদের গঠনমূলক চিন্তাভাবনা ও নেতৃত্ব বিকাশের জন্য সঠিক পরিবেশ সৃষ্টি করা যায়, তবে দেশের গণতান্ত্রিক চর্চা আরও শক্তিশালী হবে। সামাজিক মাধ্যম, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম এবং বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী উদ্যোগও এই আগ্রহ বাড়াতে ভূমিকা রাখছে। আলহামদুলিল্লাহ, সামগ্রিকভাবে একটি নতুন সচেতন প্রজন্ম গড়ে উঠছে বলে অনেকেই আশা করছেন।
তবে পর্যবেক্ষকরা সতর্ক করে বলছেন যে, যুব সমাজকে যেন বিভাজনমূলক বা উগ্র রাজনৈতিক প্রভাবের মধ্যে না পড়তে হয়, সে বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। পরিবার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং স্থানীয় নেতৃত্বের ইতিবাচক দিকনির্দেশনা এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। তরুণদের বাস্তবভিত্তিক রাজনৈতিক জ্ঞান এবং সামাজিক দায়িত্ববোধ বাড়াতে আরও উদ্যোগ প্রয়োজন বলেও মনে করা হচ্ছে। অনেকেই বলছেন, সঠিক দিকনির্দেশনা পাওয়া গেলে তরুণরা দেশের ভবিষ্যৎ নেতৃত্বের প্রধান শক্তি হয়ে উঠবে ইনশাআল্লাহ।
Top comments (5)
Ekdome thik bhai, ajkal er young gen er moddhe political consciousness barte dekha gele bhalo lage, inshaAllah eta desher jonno positive hobe.
আমার মতে যুবদের এই নতুন রাজনৈতিক সচেতনতা দেশকে ইতিবাচক পথে নিয়ে যেতে পারে, ইনশাআল্লাহ। এটা ভাবার বিষয় যে সামাজিক মাধ্যম এখন বাস্তব অংশগ্রহণের বড় প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠছে।
হাহা ভাই, ফেসবুকে রাজনীতি নিয়ে তর্ক করাটাই এখন যুব রাজনীতির প্র্যাকটিক্যাল ক্লাস!
আমার ছোট ভাইও এখন রাজনীতি নিয়ে অনেক সচেতন, সোশ্যাল মিডিয়াতে সব খবর রাখে, আগে এরকম ছিল না।
ভাই, এই সচেতনতা কি শুধু সোশ্যাল মিডিয়াতেই সীমাবদ্ধ নাকি মাঠ পর্যায়েও কোনো প্রভাব দেখা যাচ্ছে?