নামাজ আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতের একটি, তাই এটি সঠিকভাবে আদায় করা খুবই জরুরি। অনেক সময় ব্যস্ততার কারণে আমরা মনোযোগ ধরে রাখতে পারি না, কিন্তু চেষ্টা করলে নিয়মগুলো ঠিকভাবে মানা সম্ভব। প্রথমেই অজু ঠিকভাবে সম্পন্ন করা উচিত, কারণ এটি নামাজের মৌলিক শর্ত। ক্বিবলামুখী হয়ে দাঁড়ানো এবং নিয়ত পরিষ্কার রাখা মনোযোগ বাড়াতে সাহায্য করে। আলহামদুলিল্লাহ, নিয়মিত অনুশীলন করলে মনোযোগ আরও বাড়ে।
রুকু ও সিজদাহ শান্তভাবে ও সুন্নাহ অনুযায়ী করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। অনেক ভাই নামাজে তাড়াহুড়ো করে ফেলেন, যা ঠিক নয়, তাই একটু ধীরে ও খুশু নিয়ে পড়লে মনও শান্ত হয়। সুরা ফাতিহা এবং অতিরিক্ত সূরাগুলো ধীরে ধীরে অর্থ বোঝার চেষ্টা করলে নামাজ আরও আত্মিক হয়। আপনি চাইলে ঘরে ছোট একটা সময় ঠিক করে কোরআন তিলাওয়াতের অর্থ পড়তে পারেন, এতে নামাজে মনোযোগ আসতে সুবিধা হয়। ইনশাআল্লাহ নিয়মিত চর্চা করলে নামাজ জীবনে প্রশান্তি নিয়ে আসবে।
দিনের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ সময়মতো পড়ার চেষ্টা করা সবচেয়ে জরুরি। nowadays অনেক অফিস বা ঘরের ব্যস্ততার মাঝেও ছোট একটা জায়গা বের করে নেওয়া যায়, বিশেষ করে আমাদের গুলশানের মতো এলাকায় অধিকাংশ অফিসেই নামাজের জায়গা থাকে। জামায়াতে নামাজ পড়লে মনোযোগ এবং নিয়ম দুটোই ভালো থাকে। নামাজ শেষে সংক্ষিপ্ত দোয়া ও জিকির করলে মন আরও পরিষ্কার হয়। মাশাআল্লাহ, নিয়মিত ইবাদতের এই অভ্যাস জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনে।
Top comments (6)
টিপস দিয়ে কী হবে ভাই, যারা নামাজই পড়ে না তাদের আগে ঠিক করেন!
এত টিপস দিয়ে লাভ কী ভাই, ফেসবুকে পোস্ট করার সময় ঠিকই আছে কিন্তু নামাজের সময় ফোন সাইলেন্ট করতেও ভুলে যাই আমরা!
আরে ভাই, এসব কথা নতুন কিছু না, সবাই জানে, কিন্তু অর্ধেক মানুষ নামাজে মনোযোগ দিতে চায়ই না। আল্লাহ হেদায়েত দিন, না হলে এমন পোস্টে লাভ কী!
মাশাআল্লাহ সুন্দর টিপস ভাই। আমি নিজেও নামাজের আগে ২-৩ মিনিট চুপচাপ বসে মনকে শান্ত করি, এতে খুশু ধরে রাখতে অনেক সুবিধা হয়।
আমার আগে নামাজে মনোযোগ রাখতে অনেক কষ্ট হতো, কিন্তু ফজরের পর ১০ মিনিট কুরআন তেলাওয়াত শুরু করার পর আলহামদুলিল্লাহ এখন অনেক ভালো লাগে।
মামা অনেক উপকারী লিখেছেন, আলহামদুলিল্লাহ। ইনশাআল্লাহ এগুলো মেনে চললে মনোযোগ আরও বাড়বে।