বিশ্বব্যাপী দ্রুতগতিতে এআই প্রযুক্তির বিকাশ এখন নতুন এক প্রতিযোগিতার ক্ষেত্র তৈরি করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই স্বাস্থ্যসেবা, কৃষি ও শিক্ষা খাতে এআই বড় পরিবর্তন আনবে ইনশাআল্লাহ। বাংলাদেশের প্রযুক্তি বাজারেও এই পরিবর্তনের প্রভাব স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে, বিশেষ করে সফটওয়্যার ও স্টার্টআপ খাতে। ময়মনসিংহ থেকে ঢাকা পর্যন্ত নানা প্রতিষ্ঠানে এখন এআই ভিত্তিক গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকল্প বাড়ছে, যা ভবিষ্যৎ কর্মসংস্থানে বড় ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
অনেক গবেষক মনে করছেন, নিরাপত্তা ও ডেটা সুরক্ষা নিশ্চিত করা গেলে এআই মানুষের দৈনন্দিন জীবনকে আরও সহজ ও কার্যকর করবে। বাংলাদেশের তরুণ উদ্যোক্তারা ইতোমধ্যে বিভিন্ন অ্যাপ ও সেবা তৈরিতে এআই ব্যবহার শুরু করেছে, যা মাশাআল্লাহ বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলছেন, প্রযুক্তির অপব্যবহার রোধে শক্তিশালী নীতিমালা প্রয়োজন। সঠিক পরিকল্পনা ও দায়িত্বশীল ব্যবহারের মাধ্যমে এআই আমাদের দেশের প্রযুক্তি খাতকে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দিতে পারে আলহামদুলিল্লাহ।
Top comments (5)
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, এআই সত্যিই আমাদের দেশের জন্য বড় সুযোগ তৈরি করছে ইনশাআল্লাহ।
আমার অফিসে গত বছর থেকে এআই টুলস ব্যবহার শুরু করেছি, সত্যি বলতে কাজের গতি অনেক বেড়ে গেছে আলহামদুলিল্লাহ।
amar obiggota diye bolte pari bhai, office e amra ekbar AI use kore dekhsilam ar productivity literally double hoye gelo, mashaAllah. Bangladesh e ei tech aro spread hole onek benefit hobe inshAllah.
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, এআই বাংলাদেশের প্রযুক্তিখাতে বড় পরিবর্তন আনবে ইনশাআল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ, এই উন্নতি দেখে ভালো লাগছে।
হাহা ভাই, এআই যদি এমনই এগোতে থাকে তাহলে আমাদের চাচার দোকানের হিসাবও রোবট করে দেবে ইনশাআল্লাহ। মজার পোস্ট ছিলো মামা!