ভাই ও আপুরা, সালাম নিন। স্বাস্থ্য ঠিক রাখা এখনকার দিনে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে আমাদের মতো যারা ব্যস্ত জীবনে দিন কাটাই। ২০ জানুয়ারি ২০২৫ পর্যন্ত আমি যেটা দেখি, বেশিরভাগ মানুষই ফিটনেস শুরু করতে চান, কিন্তু কীভাবে শুরু করবেন সেটা ঠিক বুঝে ওঠেন না। তাই ভাবলাম ফোরামে একটু আলোচনা শুরু করি, যেন সবাই নিজেদের অভিজ্ঞতা আর টিপস শেয়ার করতে পারেন। আলহামদুলিল্লাহ, ছোট ছোট অভ্যাস বদলালেই কিন্তু ভালো পরিবর্তন আনা সম্ভব।
যারা একদম শুরু করতে চান, তারা প্রথমেই কঠিন কিছু শুরু করার দরকার নেই। প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ মিনিট হাঁটা, হালকা স্ট্রেচিং, আর পর্যাপ্ত পানি খাওয়াই অনেক বড় পার্থক্য এনে দেয়। সাথে যদি ঘরে সহজ কিছু ব্যায়াম করেন যেমন স্কোয়াট, পুশ-আপ বা প্ল্যাঙ্ক, তাহলে ধীরে ধীরে শরীর অভ্যস্ত হয়ে যাবে। ইনশাআল্লাহ নিয়ম করে করলে এক-দু’মাসেই ফল বুঝতে পারবেন। তবে নিজের শরীরের ওপর অতিরিক্ত চাপ না দেওয়াই ভালো।
খাদ্যাভ্যাসও ফিটনেসের বড় অংশ। আমরা যারা সিলেট বা ঢাকার ব্যস্ত পরিবেশে থাকি, বাইরে খাওয়ার প্রবণতা একটু বেশি হয়, কিন্তু চেষ্টা করলে ঘরোয়া খাবারেই ভারসাম্য রাখা যায়। ভাজাপোড়া কমিয়ে, শাকসবজি আর প্রোটিন বাড়ালে শক্তি বাড়ে আর ক্লান্তি কমে। চা-নাস্তার সাথে অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট কম রাখলেও উপকার পাওয়া যায়। আপনারা যারা আগে থেকে ফিটনেস নিয়ে কাজ করছেন, আপনারা কীভাবে শুরু করেছিলেন বা এখন কী ফলো করেন সেটা জানালে ভাল হবে ভাই।
Top comments (5)
আমার মতে ভাই, ফিটনেস শুরু করার সবচেয়ে জরুরি দিক হলো নিয়মিততার অভ্যাস তৈরি করা, কারণ ছোট ছোট স্টেপই শেষে বড় পরিবর্তন আনে ইনশাআল্লাহ। এটা ভাবার বিষয় যে অনেকে শুরুটা কঠিন ভাবে, কিন্তু আসলে সহজ রুটিনই দীর্ঘমেয়াদে টেকে।
bhai amader moto office e 8-10 ghonta boshe thaka manusher jonno kono specific tip ache ki?
bhai amra jinara office e bose thaki shara din, tader jonno kono specific tips ache ki?
ভাই, বাসায় কোনো ইকুইপমেন্ট ছাড়া শুরু করা যায় এমন কোনো রুটিন সাজেস্ট করতে পারবেন?
আমারও ফ্রিল্যান্সিং করতে গিয়ে একই সমস্যা হতো, তারপর রাত ১২টার মধ্যে ঘুমানোর অভ্যাস করে ফজর ধরতে পারছি আলহামদুলিল্লাহ।