ঢাকার গুলশানে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে পড়াশোনার ফাঁকে আজকাল সেলিব্রিটি গসিপ দেখলে সত্যিই মিশ্র অভিজ্ঞতা হয় ভাই। বেশিরভাগ সময়ই দেখছি সোশ্যাল মিডিয়ায় একেকটা ছোট বিষয়কে বড় ইস্যু বানিয়ে ফেলা হয়, বিশেষ করে Facebook আর YouTube এর শর্ট ক্লিপে। মানুষ যেন শুধু বিতর্ক দেখতেই বেশি আগ্রহী। আলহামদুলিল্লাহ, কিছু শিল্পী আবার খুব শান্তভাবে বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলেন, যা ভালো লাগে। তবে গসিপের ভিড়ে আসল কাজ কতটা আলোচনায় আসে সেটা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়।
সম্প্রতি লক্ষ্য করছি, বিনোদন দুনিয়ায় ব্যক্তিগত জীবনের খবরই বেশি ভাইরাল হয়, অথচ তাদের নতুন গান, সিনেমা বা প্রজেক্ট নিয়ে তেমন আলোচনা হয় না। দর্শকের দ вниманиеও যেন একটু বদলে গেছে, আজকাল সবাই দ্রুত উত্তেজনাপূর্ণ খবর খুঁজে। ইনশাআল্লাহ, যদি মিডিয়া আর ভক্তরা মিলেই আরও ভারসাম্যপূর্ণ আলোচনা করতে পারে, তাহলে পুরো ইন্ডাস্ট্রি আরও সুন্দরভাবে এগোবে। মাঝে মাঝে মনে হয় শান্তভাবে যাচাই না করেই গুজব মানা আমাদের একটা বড় সমস্যা।
সব মিলিয়ে, সেলিব্রিটি গসিপ মজার হলেও সীমা না মানলে সেটা উল্টো নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। আমাদের উচিত সত্যতা যাচাই করে মন্তব্য করা, বিশেষ করে যখন কারও ব্যক্তিগত জীবনের বিষয় আসে। আমরাই যদি দায়িত্বশীলভাবে কনটেন্ট দেখি, তাহলে মিডিয়াও ধীরে ধীরে সেই দিকেই যাবে ইনশাআল্লাহ। মোট কথা, গসিপ ঠিক আছে, কিন্তু পরিমিতি বোধ থাকলে আনন্দটাই আলাদা 😊
Top comments (5)
আমার অভিজ্ঞতায় ভাই, সোশ্যাল মিডিয়ায় গসিপগুলো এমনভাবে ভাইরাল হয় যে পড়াশোনার ফাঁকে দেখলেই মাথা গরম হয়ে যায়, আলহামদুলিল্লাহ এখন বেশিরভাগই স্কিপ করি। আমিও দেখেছি ছোট বিষয় নিয়ে মানুষ অযথাই ঝামেলা বাড়ায়।
আমার মতে আমাদের সমাজে ক্লিকবেইট সংস্কৃতি এত বাড়ছে যে সত্যিকারের তথ্য আর শোরগোলের মধ্যে পার্থক্য করা কঠিন হয়ে যাচ্ছে ভাই। এটা ভাবার বিষয় যে আমরা বিনোদনের নামেও কত দ্রুত নেতিবাচকতাকে প্রাধান্য দিচ্ছি।
আমার মতে সোশ্যাল মিডিয়ার এই বাড়াবাড়ি গসিপ আসলে আমাদের মনোযোগকে আসল বিষয় থেকে সরিয়ে দিচ্ছে ভাই, এটা ভাবার বিষয়। আলহামদুলিল্লাহ সচেতন মানুষ বাড়লে ইনশাআল্লাহ এসব কমে যাবে।
হাহা ভাই পড়াশোনার ফাঁকে গসিপ রিভিউ, এটাই তো আসল বাংলাদেশি স্টুডেন্ট লাইফ! 😂
আমিও ইউনিভার্সিটিতে থাকতে এসব গসিপ পেজ ফলো করতাম, পরে বুঝলাম শুধু সময় নষ্ট ছাড়া কিছু না।