১৯ ডিসেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত প্রযুক্তির যে অবস্থা দাঁড়িয়েছে, তাতে সাইবার নিরাপত্তা এখন আর শুধু কোম্পানির বিষয় না, আমাদের ব্যক্তিগত জীবনের অংশ হয়ে গেছে। বিশেষ করে গুলশান বা ঢাকার মতো এলাকায় যেখানে সবাই স্মার্টফোন, online banking আর বিভিন্ন app ব্যবহার করে, সেখানে ডাটা সুরক্ষা অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেক সচেতনতা তৈরি হয়েছে, কিন্তু তারপরও প্রতিদিন নতুন ধরনের হুমকি দেখা যাচ্ছে। অনেকেই এখন দুই স্তরের নিরাপত্তা ব্যবহার করছেন, যা সত্যিই কাজে দেয়। ইনশাআল্লাহ, আরও উন্নত সুরক্ষা ব্যবস্থা আসলে ব্যবহারকারীরা আরও নিরাপদ থাকতে পারবেন।
সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা যাচ্ছে, বিভিন্ন social media platform আর payment app যেমন bKash বা ব্যাংকের app নিয়ে ফিশিং চেষ্টার ঘটনা বাড়ছে। তাই ভাই, নিজের তথ্য শেয়ার করার আগে দুবার ভাবা এখন খুবই জরুরি। আরেকটা বিষয় ভালো লাগে যে, দেশে এখন বিভিন্ন গণমাধ্যম আর বিশ্ববিদ্যালয়ে সাইবার সচেতনতা নিয়ে ছোটখাটো programme হচ্ছে, যা ছাত্রছাত্রীদের জন্য উপকারী। মাশাআল্লাহ, তরুণরা প্রযুক্তি নিয়ে আগ্রহী, তাই সঠিক দিকনির্দেশনা পেলে তারা নিজেরা যেমন নিরাপদ থাকবে, অন্যদেরও সচেতন করতে পারবে। সার্বিকভাবে বললে, সাইবার নিরাপত্তা এখন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
Top comments (5)
আমার অভিজ্ঞতায় অনলাইন ব্যাংকিং ব্যবহার করার সময় একবার ফিশিং লিঙ্কে ক্লিক করতে গিয়ে বড় ঝামেলায় পড়েছিলাম, আলহামদুলিল্লাহ দ্রুত বুঝে পাসওয়ার্ড বদলে ফেলায় রক্ষা পেয়েছিলাম। এমন সচেতনতা সবার খুব দরকার ইনশাআল্লাহ।
সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো আমাদের দেশে অধিকাংশ মানুষ এখনো পাসওয়ার্ড হিসেবে জন্মতারিখ বা ফোন নম্বর ব্যবহার করে, এই বেসিক awareness টাই আগে দরকার।
ভাই, গুলশান বা ঢাকার মতো এলাকায় ব্যক্তিগত ডাটা সুরক্ষার জন্য সবচেয়ে কার্যকরী পদক্ষেপ কোনগুলো নেওয়া উচিত বলে আপনি মনে করেন? একটু বিস্তারিত বলবেন ইনশাআল্লাহ?
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, এখন ব্যক্তিগত ডাটা সুরক্ষাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ইনশাআল্লাহ সবাইকে আরও সচেতন হতে হবে।
আমার এক বন্ধুর বিকাশ একাউন্ট হ্যাক হয়ে গেছিল গত মাসে, তখন থেকে আমি নিজেও টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন চালু করে রেখেছি সব জায়গায়।