বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে ছোট ব্যবসার প্রতি আগ্রহ চোখে পড়ার মতোভাবে বেড়েছে। বিশেষ করে ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং অন্যান্য বড় শহরে তরুণ উদ্যোক্তারা হোম-বেসড সার্ভিস, অনলাইন দোকান এবং ফুড-রিলেটেড ব্যবসায় নতুন পথ খুঁজে পাচ্ছেন। মোবাইল ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম যেমন bKash এবং Nagad ছোট পরিসরের লেনদেন সহজ করে ব্যবসা শুরু করতে সহায়তা করছে। অনেকেই বলছেন যে প্রযুক্তির ব্যবহারের কারণে ব্যবসা চালানো এখন তুলনামূলকভাবে সহজ হয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ। ইনশাআল্লাহ আগামী বছরগুলোতে এই প্রবণতা আরও বাড়বে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
এছাড়া বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এবং অনলাইন কোর্সের ফলে নতুন উদ্যোক্তারা দক্ষতা অর্জন করতে পারছেন। আজকাল অনেকে ফুড ডেলিভারি, হোম বেকারি, অনলাইন কসমেটিকস শপ বা ছোট পরিসরের পোশাক ব্যবসা শুরু করছেন। Pathao এবং অন্যান্য অনলাইন ডেলিভারি পরিষেবা ব্যবহার করে গ্রাহকের কাছে পণ্য পৌঁছে দেওয়াও সহজ হয়েছে। ধানমন্ডি বা গুলশানের মতো এলাকায় ছোট পপ-আপ স্টল এবং হোম কিচেন ব্যবসার জনপ্রিয়তা বাড়ছে, যা স্থানীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। মাশাআল্লাহ, এই ছোট উদ্যোগগুলো অনেক পরিবারের আয়ের নতুন দিগন্ত খুলে দিচ্ছে।
Top comments (6)
Bhai shombhabna badhche shunle bhalo lage but ground reality ta different, loan paowa ekhono onek kothin ar competition e tike thaka aro kothin.
jai hok, ajke Bonani te ekta crazy traffic jam hoisilo mama, pura din er plan noshto.
আমার অভিজ্ঞতায় ভাই, মোবাইল ব্যাংকিং আর সোশ্যাল মিডিয়া দুটোই ঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে ছোট ব্যবসা খুব দ্রুত গ্রো করে ইনশাআল্লাহ। চাইলে শুরুতে কম খরচে হোম-বেসড সার্ভিস দিয়েও মার্কেট টেস্ট করা যায়।
হাহা ভাই, এখন তো ছোট ব্যবসা এমন চলছে যে চাচার ঘরের বারান্দাও ইনশাআল্লাহ অফিস হয়ে যাচ্ছে। মাশাআল্লাহ উদ্যোক্তাদের এই স্পিড দেখে মজা পাই।
মামা, দেশে ছোট ব্যবসা এমন জোশে চলছে যে মনে হচ্ছে আগ্রাবাদেও এখন চা-স্টলের পাশে স্টার্টআপ খুলে যাবে, মাশাআল্লাহ! হাহাহা, চলেন আমরাও একটা চিন্তা করি ইনশাআল্লাহ।
মাশাআল্লাহ, অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরেছেন ভাই। তরুণ উদ্যোক্তাদের জন্য এই সময়টা সত্যিই সুযোগের।