মোহাম্মদপুরে বসে প্রযুক্তিপ্রেমী হিসেবে আমি গত কয়েক মাসে এআই নিয়ে বেশ কিছু নতুন পরিবর্তন লক্ষ্য করেছি। এখনকার সফটওয়্যার ও অ্যাপগুলোতে যেভাবে এআই ব্যবহার হচ্ছে, তাতে মনে হয় সামনে আরও বড় এক পরিবর্তনের সময় আসছে, ইনশাআল্লাহ। বিশেষ করে দৈনন্দিন কাজ যেমন লেখা, ছবি তৈরি বা অনলাইন সার্চ করা, সবকিছু আরও দ্রুত ও সহজ হয়ে যাচ্ছে। আলহামদুলিল্লাহ, এই সুবিধাগুলো আমাদের কাজের চাপ অনেকটাই কমিয়ে দিচ্ছে।
তবে ভবিষ্যতে এআই আরও শক্তিশালী হলে কিছু চ্যালেঞ্জও আসতে পারে। ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা, ভুল তথ্য ছড়ানো বা চাকরির বাজারে পরিবর্তন এসব নিয়ে এখনই সচেতন হওয়া দরকার। তবুও আমি মনে করি, সঠিক নীতিমালা ও দায়িত্বশীল ব্যবহারের মাধ্যমে এআই আমাদের দেশের প্রযুক্তি খাতে নতুন দরজা খুলে দিতে পারে। বিশেষ করে ঢাকার তরুণরা যদি এই প্রযুক্তিকে শেখা ও উন্নয়নের পথে কাজে লাগায়, তাহলে মাশাআল্লাহ বড় কিছু করা সম্ভব।
সামগ্রিকভাবে বলতে গেলে, ২০২৫ সালে দাঁড়িয়ে মনে হচ্ছে এআই আমাদের জীবনকে আরও স্মার্ট ও সুবিধাজনক করতে চলেছে। তবে প্রযুক্তির সঙ্গে মানবিক মূল্যবোধ বজায় রাখা জরুরি, না হলে সুবিধাই সমস্যায় পরিণত হতে পারে। ভবিষ্যৎ নিয়ে আমি আশাবাদী, আর ইনশাআল্লাহ সামনে আরও ইতিবাচক পরিবর্তন দেখতে পাবো।
Top comments (5)
আমার মতে এআই এখন যেভাবে দৈনন্দিন কাজে ঢুকে পড়ছে, তাতে সামনে কাজের ধরন পুরো বদলে যাবে মাশাআল্লাহ। এটা ভাবার বিষয় যে আমাদের দক্ষতাগুলোকেও সময়ের সাথে আপডেট করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
আমার মতে ভাই, এআই এখন যেভাবে দৈনন্দিন কাজে ঢুকে পড়েছে, তাতে আমাদের কাজের ধরণই বদলে যাবে ইনশাআল্লাহ। এটা ভাবার বিষয় যে ভবিষ্যতে দক্ষতা মানে শুধু পরিশ্রম নয়, প্রযুক্তি ধরেও চলা।
আমিও অফিসে কিছু কাজে এআই ব্যবহার করা শুরু করেছি, সত্যি বলতে অনেক সময় বাঁচাচ্ছে মাশাআল্লাহ।
আমার মনে হয় এআই যতটা সুবিধা দিচ্ছে, ততটাই আমাদের দক্ষতা বাড়ানোর দিকে নজর দেওয়া দরকার, নইলে পিছিয়ে পড়ার সম্ভাবনা আছে।
ভাই, বাংলাদেশে এআই সেক্টরে কাজ করতে চাইলে কোন স্কিলগুলো আগে শিখা উচিত বলে মনে করেন?