২০২৫ সালে এসে প্রযুক্তি দুনিয়ায় এআই নিয়ে আগের চেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে যে এআই এখন শুধু ডেটা বিশ্লেষণ নয়, বরং স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা এবং আইটি সাপোর্ট খাতেও বড় পরিবর্তন আনতে পারে। বিশেষ করে ক্লাউড ভিত্তিক এআই সিস্টেমগুলো দিনদিন আরও দ্রুত এবং নির্ভরযোগ্য হয়ে উঠছে, যা ব্যবহারকারীদের কাছে সহজ সেবা পৌঁছে দিতে সহায়তা করবে। আলহামদুলিল্লাহ, বাংলাদেশের তরুণরা এখন এআই শেখার দিকে আরও আগ্রহী হওয়ায় ভবিষ্যতে স্থানীয় প্রযুক্তি বাজারেও এর ইতিবাচক প্রভাব দেখা যাবে। ইনশাআল্লাহ আগামী কয়েক বছরে এআই ভিত্তিক নতুন নতুন স্টার্টআপও দেখা যেতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এআই এর উন্নতি যত বাড়ছে, ততই নিরাপত্তা এবং নৈতিকতার বিষয়গুলো গুরুত্ব পাচ্ছে। বিভিন্ন প্রযুক্তি কোম্পানি এখন দায়িত্বশীল এআই ব্যবহারের উপর জোর দিচ্ছে যাতে ব্যবহারকারীর তথ্য সুরক্ষিত থাকে। এদিকে বাংলাদেশের আইটি খাতও বিশ্বমানের সফটওয়্যার এবং এআই সেবা তৈরিতে নতুন পরিকল্পনা করছে। যশোর থেকে শুরু করে ঢাকা পর্যন্ত বিভিন্ন টেক হাব এখন দক্ষ জনবল তৈরিতে কাজ করছে, যা পুরো দেশের প্রযুক্তি খাতকে আরও শক্তিশালী করবে। সামনের দিনগুলোতে এআই আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে আরও সহজ করে তুলবে বলে সবাই আশা করছে।
Top comments (5)
আমার মতে এআই যেভাবে স্বাস্থ্যসেবা আর শিক্ষাক্ষেত্রে বাস্তব পরিবর্তন আনছে, সেটা ভবিষ্যতে আমাদের কাজের ধরণকেই বদলে দেবে ইনশাআল্লাহ। এটা ভাবার বিষয় যে ক্লাউড ভিত্তিক সিস্টেম এগোলে সাধারণ ব্যবহারকারীর হাতেও আরও শক্তিশালী টুল পৌঁছে যাবে।
Ami office e ekta AI tool use kori document processing er jonno, sotti kichu ghontar kaj 10 minute e hoye jay, mashallah technology onek agaiche.
আমার অভিজ্ঞতায় সত্যিই এআই আগের চেয়ে অনেক দ্রুত কাজ করছে, বিশেষ করে ক্লাউড সিস্টেমে ফলাফল খুব তাড়াতাড়ি পাওয়া যায় আলহামদুলিল্লাহ। ভবিষ্যতে স্বাস্থ্যসেবায় এর ব্যবহার আরও বাড়বে ইনশাআল্লাহ।
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, এআই ভবিষ্যতে আরও বড় পরিবর্তন আনবে ইনশাআল্লাহ।
এআই এত স্মার্ট হয়ে গেলে আমার চাকরি খাবে নাকি ভাই, নাকি আমাকে চাকরি দিবে সেইটাই এখন চিন্তা! 😅