ফিটনেস মেইনটেইন করা এখন অনেক গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে প্রবাসে ব্যস্ত জীবনে। দিনে মাত্র ত্রিশ মিনিটের হালকা ব্যায়ামও শরীরকে সক্রিয় রাখতে দারুণভাবে সাহায্য করে। হাঁটা, স্কিপিং, কিংবা বাসার ভেতর ছোটখাটো ওয়ার্কআউট করলেও উপকার পাওয়া যায় ইনশাআল্লাহ। সাথে পানি পান বাড়ানো আর ঘুম ঠিক রাখা খুবই দরকারি। আলহামদুলিল্লাহ, এসব ছোট অভ্যাসই দীর্ঘমেয়াদে বড় পরিবর্তন আনতে পারে।
খাবারের দিকটাও ঠিক রাখাটা সমান জরুরি। প্রতিদিনের ডায়েটে শাকসবজি, ডাল, ডিম আর পরিমিত কার্বোহাইড্রেট রাখলে শক্তি বাড়ে এবং শরীর ভারী লাগে না। ফাস্টফুড কমিয়ে বাসার স্বাস্থ্যকর খাবার যেমন খিচুড়ি, ইলিশ বা হালকা ভাতের সঙ্গে সবজি রাখলে শরীর ভাল থাকে। চাইলে Calorie Tracker বা Fitness app ব্যবহার করে নিজের অগ্রগতি দেখে মোটিভেট থাকা যায়। ছোট ছোট পরিবর্তন দিয়ে শুরু করলে ধীরে ধীরে অভ্যাস তৈরি হয়ে যায়, মাশাআল্লাহ।
সবশেষে, নিজের লক্ষ্য বাস্তবসম্মত রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ, ভাই। হঠাৎ বেশি চাপ না নিয়ে ধীরে ধীরে ওয়ার্কআউট টাইম বাড়ালে শরীর ভালোভাবে মানিয়ে নিতে পারে। চাইলে বন্ধুবান্ধব বা পরিবারের কাউকে সঙ্গে নিয়ে ফিটনেস রুটিন করলে আরও মোটিভেশন থাকে। নিয়মিততা আর ধৈর্য থাকলে পরিবর্তন অবশ্যই আসবে ইনশাআল্লাহ। একবার শুরু করলে দেখবেন, নিজেকে আগের চেয়ে অনেক এনার্জেটিক লাগবে।
Top comments (5)
আমি গত ছয় মাস ধরে রোজ সকালে ৩০ মিনিট হাঁটি, আলহামদুলিল্লাহ এনার্জি লেভেল অনেক বেড়ে গেছে।
bhai ektu jante chai, probash e eto busy schedule er moddhe morning e exercise kora bhalo naki rate?
আমি প্রতিদিন সকালে ত্রিশ মিনিট হাঁটা শুরু করেছিলাম, আলহামদুলিল্লাহ দুই মাসে অনেক ফ্রেশ লাগছে এখন।
প্রবাসে মানসিক চাপ কমাতেও এই ছোট ছোট ব্যায়ামগুলো অনেক কাজে দেয়, শুধু শরীর না মনটাও ভালো থাকে।
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, হালকা ব্যায়াম আর রুটিন ঠিক রাখলে সত্যিই জীবনে বড় পরিবর্তন আসে ইনশাআল্লাহ।