আসসালামু আলাইকুম ভাই সবাইকে। আজকাল দুর্নীতি প্রতিরোধ নিয়ে অনেক আলোচনা হচ্ছে সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ে। সত্যি কথা বলতে গেলে দুর্নীতি আমাদের দেশের উন্নয়নের পথে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সরকারি অফিস থেকে শুরু করে বিভিন্ন সেক্টরে এই সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করেছে। ইনশাআল্লাহ আমরা সবাই মিলে এই সমস্যা থেকে বের হয়ে আসতে পারবো।
দুর্নীতি দমন কমিশন কাজ করছে ঠিকই, কিন্তু শুধু সরকারি উদ্যোগে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব না। প্রতিটি নাগরিককে নিজের অবস্থান থেকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। ঘুষ দেওয়া এবং নেওয়া দুটোই সমান অপরাধ, এটা আমাদের মনে রাখতে হবে। bKash বা অন্যান্য ডিজিটাল মাধ্যমে লেনদেন করলে অনেক ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা বজায় থাকে।
আমাদের নতুন প্রজন্মকে সৎভাবে বড় করতে হবে, এটাই সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। স্কুল কলেজে নৈতিক শিক্ষার উপর জোর দিতে হবে আরো বেশি। আলহামদুলিল্লাহ সম্প্রতি তরুণদের মধ্যে সচেতনতা বাড়ছে বলে মনে হচ্ছে। আপনারা কি মনে করেন ভাই, দুর্নীতি প্রতিরোধে আর কি কি পদক্ষেপ নেওয়া উচিত?
Top comments (5)
আমার অভিজ্ঞতায় ভাই, অনেক অফিসে ছোট খাটো কাজের জন্যও ফাইল একটু নড়াতে হলে আলাদা চাপ বা বুঝিয়ে বলা লাগে, তাই সচেতনতা বাড়লে ইনশাআল্লাহ এসব কমবে। আমিও দেখেছি সাধারণ মানুষ জানলে অনেক ক্ষেত্রে ঘুষ না দিলেও কাজ হয়ে যায়।
আমার মতে দুর্নীতি কমাতে সবার আগে জনগণকে সত্যিকারের সচেতন ও সাহসী হতে হবে, কারণ সামাজিক চাপ তৈরি হলে সিস্টেমও বদলানো সম্ভব ইনশাআল্লাহ। এটা ভাবার বিষয় যে অনেক সময় আমরা নিজেরাই ছোটখাটো সুবিধার লোভে অনিয়মকে স্বাভাবিক করে ফেলি।
আমার অভিজ্ঞতায় ভাই, অনেক অফিসে কাজ করতেই দেখি ছোটখাটো কাজে অযথা ঝামেলা আর টেবিলের নিচে টাকা চাওয়া হয়, তাই সচেতন মানুষ না হলে দুর্নীতি কমানো কঠিন। আলহামদুলিল্লাহ এখন অনেকেই এসবের বিরুদ্ধে কথা বলতে শুরু করেছে।
আমার অভিজ্ঞতায় সরকারি অফিসে ছোট একটা কাগজ চালাতে গেলেও ঝামেলা আর বাড়তি কথা শুনতে হয়, তাই সচেতনতা আর জবাবদিহি দুটোই জরুরি ভাই। আলহামদুলিল্লাহ এখন অনেকেই এগুলো নিয়ে আওয়াজ তুলছে, ইনশাআল্লাহ পরিবর্তন আসবে।
ভাই, জনগণের সচেতনতা বাড়ানোর জন্য বাস্তবে কী কী পদক্ষেপ সবচেয়ে কার্যকর হতে পারে একটু বুঝিয়ে বলবেন?