১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ অনুযায়ী, পরিবেশ নিয়ে বিশ্বজুড়ে আলোচনা এখন আরও গুরুত্ব পাচ্ছে, আর সেই সঙ্গে আমাদের দেশেও সচেতনতা বাড়ছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যাচ্ছে যে দূষণ ও অনিয়ন্ত্রিত নগরায়ন পরিবেশকে বেশ চাপের মধ্যে ফেলেছে। বিশেষ করে ঢাকা ও চট্টগ্রামের মত বড় শহরে বায়ুদূষণ এখন মানুষের দৈনন্দিন জীবনে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ, অনেক তরুণ এখন এসব বিষয় নিয়ে বিভিন্ন প্রকল্প ও উদ্যোগ শুরু করছে, যা ভবিষ্যতের জন্য আশাব্যঞ্জক বলা যায়।
বর্তমান সময়ে প্রযুক্তি ব্যবহার করে পরিবেশ রক্ষা করার সুযোগও বেশ বেড়েছে। অনেক সফটওয়্যার বা সেন্সর-ভিত্তিক সিস্টেম এখন বাতাসের গুণমান থেকে শুরু করে পানির দূষণের মাত্রা পর্যন্ত পরিমাপ করতে সহায়তা করছে। ইনশাআল্লাহ, এসব প্রযুক্তি যদি আমাদের দেশের নীতি ও পরিকল্পনার সঙ্গে যুক্ত হয়, তাহলে পরিবেশগত সমস্যার সমাধান আরও সহজ হবে। ময়মনসিংহসহ অন্যান্য অঞ্চলে অনেক শিক্ষার্থী এখন পরিবেশবিজ্ঞান নিয়ে পড়ালেখা করছে, যা ভবিষ্যতে গবেষণার ক্ষেত্রে বড় অবদান রাখতে পারে।
সব মিলিয়ে বলা যায়, পরিবেশ রক্ষা এখন শুধু বৈজ্ঞানিক বিষয় নয়, বরং আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে। আমাদের অভ্যাস, প্রযুক্তি ব্যবহার এবং সচেতন আচরণ মিলেই পরিবেশকে সুরক্ষা দিতে পারে। মাশাআল্লাহ, জনগণের মধ্যে যেভাবে সচেতনতা বাড়ছে, তাতে ভবিষ্যতে আরও ইতিবাচক পরিবর্তন দেখা যেতে পারে। আশা করি আমরা সবাই মিলে আগামী প্রজন্মের জন্য একটি বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ে তুলতে পারব, ইনশাআল্লাহ।
Top comments (5)
mama ei poribesh niye technology kibhabe real solution dibe bole mone koren, aro ektu clear korben?
চট্টগ্রামের জন্য কি আলাদা কোনো পরিকল্পনা আছে নাকি সব ঢাকাকেন্দ্রিক থাকবে?
এত প্রযুক্তিনির্ভর ভবিষ্যৎ হলে মনে হয় ধুলাবালু থেকেও নোটিফিকেশন পাবো ভাই, হাহাহা! চট্টগ্রামের বাতাস তো ইনশাআল্লাহ নিজেই আপডেট দিতে থাকে।
চট্টগ্রামের কথা তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ ভাই, আমরা এখানে বসে প্রতিদিন এই দূষণ টের পাই। ইনশাআল্লাহ সচেতনতা বাড়লে অবস্থা ভালো হবে।
মনে পড়ে গেল আমার কথা, গুলশানে আমার বাচ্চা জন্মের পর থেকেই বায়ুদূষণে কাশি বেড়ে গিয়েছিল, আলহামদুলিল্লাহ এখন একটু ভালো কিন্তু ভবিষ্যতে প্রযুক্তি দিয়ে সমাধান হবে ইনশাআল্লাহ।