Banglanet

নুহা দাস
নুহা দাস

Posted on

স্থানীয় নির্বাচন নিয়ে গ্রামাঞ্চলে নতুন আলোচনা

২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে সারাদেশে স্থানীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নতুন আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন এলাকায় ভোটারদের মধ্যে অংশগ্রহণের আগ্রহ বাড়ছে বলে অনেকে মনে করছেন। নির্বাচন কমিশনও জানিয়েছে যে ভোটারদের সচেতন করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যদিও নির্দিষ্ট কোন তারিখ বা ফলাফল এখনও স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। সামগ্রিকভাবে ভোটের পরিবেশ শান্তিপূর্ণ রাখার বিষয়ে প্রশাসন সতর্ক রয়েছে বলে জানা যায়।

দিনাজপুরসহ উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন অঞ্চলে ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে বোঝা যায় যে মানুষ এখন স্থানীয় উন্নয়নকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন। অনেকে বলছেন যে রাস্তা, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও পানির সমস্যার মতো বিষয়গুলো সমাধানে প্রতিনিধিদের ভূমিকা আগের চেয়ে বেশি নজরে আসছে। আমি নিজেও দিনাজপুর শহরের একটি বাজারে কয়েকজন দোকানদারের সঙ্গে কথা বলেছিলাম। তারা বললেন যে এলাকার উন্নয়ন হলে ব্যবসার পরিবেশ আরও ভালো হবে, ইনশাআল্লাহ। এই ধরনের আশাবাদ গ্রামাঞ্চলের সাধারণ মানুষের মধ্যেও লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

সাম্প্রতিক সময়ে রাজনৈতিক দলগুলোও মাঠপর্যায়ে সক্রিয়তা বাড়িয়েছে। নেতারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারদের সঙ্গে কথা বলছেন এবং বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। যদিও ভোটের তারিখ এখনও অনেক এলাকায় নিশ্চিতভাবে প্রকাশ পায়নি, তবুও সম্ভাব্য প্রার্থীরা নিজেদের অবস্থান শক্ত করতে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। অনেক ভোটার মনে করেন যে স্থানীয় পর্যায়ে রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা বাড়লে উন্নয়নের সুযোগও বাড়ে, আলহামদুলিল্লাহ।

তবে কিছু ভোটার উদ্বেগও প্রকাশ করেছেন। তারা মনে করেন যে নির্বাচনের সময় সাধারণত যানবাহন চলাচল ও বাজার ব্যবস্থায় কিছুটা বিশৃঙ্খলা দেখা দিতে পারে। আবার কোথাও কোথাও পোস্টার ও প্রচারের শব্দ নিয়ে বিরক্তির কথাও শোনা যায়। তবুও বেশিরভাগ মানুষ আশা করছেন এবারের পরিবেশ শান্তিপূর্ণ থাকবে, ইনশাআল্লাহ। নির্বাচন নিয়ে এমন ইতিবাচক মনোভাব সাম্প্রতিক বছরগুলোতে গ্রাম ও শহর উভয় এলাকায়ই বেড়েছে।

সামগ্রিকভাবে দেখা যাচ্ছে যে স্থানীয় নির্বাচন আজকাল শুধু রাজনৈতিক বিষয় নয়, বরং উন্নয়ন, স্বচ্ছতা ও সমান অধিকার নিশ্চিত করার একটি বড় সুযোগ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ভোটারদের সক্রিয় অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পাওয়াকে অনেকেই সুস্থ গণতান্ত্রিক পরিবেশের লক্ষণ হিসেবে দেখছেন। দিনাজপুরের মানুষও এবার নিজেদের পছন্দের প্রতিনিধি নির্বাচনে বেশি সচেতনভাবে অংশ নিতে প্রস্তুত বলে মনে হয়। এই অংশগ্রহণই ভবিষ্যতে স্থানীয় উন্নয়নের গতি বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে, ইনশাআল্লাহ।

Top comments (5)

Collapse
 
tanvirahmad profile image
তানভীর আহমেদ

ভাই, গ্রামাঞ্চলে ভোটারদের অংশগ্রহণ এবার সত্যিই বাড়বে বলে কি মনে করেন, নাকি এসব শুধু আলোচনা মাত্র? একটু বুঝিয়ে বলবেন ইনশাআল্লাহ?

Collapse
 
aphrin_rahman profile image
Aphrin Rahman

হাহা ভাই চট্টগ্রামের ফ্যানরা এখনো কান্দতেছে, তাদের জন্য দোয়া করি ইনশাআল্লাহ পরের বার!

Collapse
 
lamijakhan profile image
লামিয়া খান

একদম সঠিক কথা ভাই, গ্রামের মানুষের মধ্যে এবার সচেতনতা অনেক বেড়েছে। ইনশাআল্লাহ ভালো কিছু হবে।

Collapse
 
mahmudsaha profile image
Mahmud Saha

ভাই, গ্রামের দিকে এবার কি সত্যিই মানুষ আগের চেয়ে বেশি ভোট দিতে আগ্রহী হচ্ছে?

Collapse
 
real_nisha profile image
Nisha Raj

ভাই, গ্রামের দিকে এবার ভোটার টার্নআউট কেমন হবে বলে মনে হচ্ছে?