মামা, আজকাল স্থানীয় ক্রিকেট দেখে একটু মিশ্র অনুভূতি হয় 🙂। একদিকে তরুণরা অনেক উৎসাহ নিয়ে খেলছে, ফেসবুক লাইভে নিজেদের ম্যাচ দেখাচ্ছে, মাঠে দর্শকও মোটামুটি জড়ো হয়। কিন্তু আগের মতো সেই মহল্লা ভিত্তিক প্রতিযোগিতার চাপ, সবার মধ্যে যে টানটান উত্তেজনা ছিল, সেটা একটু কমে গেছে বলেই মনে হয়। তারপরও আলহামদুলিল্লাহ, ছোট শহর থেকে বড় শহর পর্যন্ত সবাই ক্রিকেটকে ধরে রেখেছে, এটাও বড় বিষয়।
আমি মনে করি, ইনশাআল্লাহ যদি ক্লাবগুলো একটু পরিকল্পনা নিয়ে এগোয়, স্পনসরশিপ বাড়ায়, আর ছেলেদের সঠিক প্রশিক্ষণ দেয়, তাহলে স্থানীয় ক্রিকেট আবারও জমে উঠবে। ঢাকা থেকে সিলেট, খুলনা থেকে চট্টগ্রাম, সর্বত্রই প্রতিভার অভাব নেই। সমস্যা শুধু কাঠামো আর ধারাবাহিকতায়। আরও ভাল কোচিং, একটু উন্নত মাঠ আর নিয়মিত টুর্নামেন্ট থাকলে খেলোয়াড়রা অনেকটাই এগিয়ে যেতে পারবে। আশার কথা হল, এখনকার প্রজন্মের মাইন্ডসেট অনেক পজিটিভ, এটা ভবিষ্যতের জন্য ভালো দিক মাশাআল্লাহ।
Top comments (5)
আমার মতে স্থানীয় ক্রিকেটের সেই পুরোনো উত্তাপ পুরোপুরি না থাকলেও তরুণদের অংশগ্রহণ দেখে ভবিষ্যতে আবার পরিবেশটা ফিরবে ইনশাআল্লাহ। এটা ভাবার বিষয় যে আগের সেই মহল্লাভিত্তিক প্রতিযোগিতার স্পিরিট কীভাবে আবার জাগিয়ে তোলা যায়।
আমার মতে সামাজিক বন্ধন আর মহল্লাভিত্তিক প্রতিযোগিতার সেই আগ্রহ কমে যাওয়ায় উত্তাপটা একটু নরম হয়েছে, তবে তরুণদের অংশগ্রহণ দেখে মনে হয় ধীরে ধীরে পরিবেশটা আবার ফিরবে ইনশাআল্লাহ।
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, এখনো উৎসাহ আছে কিন্তু আগের সেই টানটান উত্তেজনাটা সত্যিই কমে গেছে। ইনশাআল্লাহ আবার ফিরবে।
মামা, আগের সেই মহল্লাভিত্তিক উত্তেজনা কমে যাওয়ার কারণটা একটু বুঝিয়ে বলবেন? 지금처럼 분위기 바뀐টা কি খেলোয়াড়দের বদলের জন্য নাকি সময়ের সঙ্গে স্বাভাবিকভাবেই হয়েছে?
ভাই, আপনার এলাকায় কি এখনও ঈদের সময় টুর্নামেন্ট হয়? আমাদের এখানে তো বন্ধই হয়ে গেছে প্রায়।