ই-কমার্স এখন ঢাকাসহ পুরো বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয় হয়ে গেছে, বিশেষ করে Daraz, Pathao Food বা Facebook পেজভিত্তিক ব্যবসা করার ধারা অনেক বাড়ছে। মিরপুরের মতো এলাকায় ছাত্রছাত্রীরাও ছোট পরিসরে অনলাইন শপ খুলে আয়ের চেষ্টা করছে, আলহামদুলিল্লাহ এটা ভালো দিক। তবে শুরু করতে গেলে সঠিক পরিকল্পনা, নির্ভরযোগ্য সরবরাহকারী আর নিরাপদ পেমেন্ট ব্যবস্থা জানা খুব জরুরি। আপনি যদি নতুন হন, তাহলে প্রথমে ছোট লক্ষ্য নিয়ে শুরু করাই উত্তম, ইনশাআল্লাহ ধীরে ধীরে বাড়ানো যাবে।
অনেকেই ভাবেন শুধুই পেজ খুললেই ব্যবসা হয়ে যাবে, কিন্তু আসলে ব্র্যান্ডিং, কাস্টমার সার্ভিস, প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফি এবং বিজ্ঞাপন পরিচালনা করতে কিছু স্কিল দরকার হয়। bKash বা Nagad পেমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করলে গ্রাহকরা সহজে লেনদেন করতে পারে, তাই বিশ্বাসও বাড়ে। পাশাপাশি Pathao বা Steadfast এর মতো নির্ভরযোগ্য কুরিয়ার সেবা বেছে নিলে ডেলিভারি ঝামেলা কম হয়, যা ব্যবসার সফলতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনার পাশাপাশি কিছু করতে চান, ই-কমার্স হতে পারে খুব কার্যকর একটি সাইড প্রজেক্ট, মাশাআল্লাহ।
সবশেষে একটা পরামর্শ, ভাই: বড় বিনিয়োগে ঝাঁপিয়ে পড়ার আগে বাজার গবেষণা করুন এবং গ্রাহকের প্রয়োজন বুঝুন। প্রোডাক্ট ট্রেন্ড, মূল্য নির্ধারণ এবং প্রতিযোগীদের বিশ্লেষণ করলে সিদ্ধান্ত নেয়া সহজ হয়। নিয়মিত পোস্ট, গ্রাহকের সাথে বন্ধুসুলভ যোগাযোগ আর মানসম্মত পণ্য ধরে রাখতে পারলে ব্যবসা দ্রুত বাড়বে। আলহামদুলিল্লাহ, সঠিক পরিকল্পনা থাকলে বাংলাদেশে ই-কমার্স ভবিষ্যতে আরও শক্ত অবস্থান তৈরি করবে, ইনশাআল্লাহ।
Top comments (3)
ami nijeo last year facebook page diye small business start korechilam, prothom 3 mash onek struggle gese but ekhon alhamdulillah steady order ashche, ei guide ta notundera jonno really helpful hobe bhai
Amar mote shob cheye boro challenge holo trust build kora, specially FB page theke kinle manus ekhono bhoy pay - tai COD dite hoy, ar tar upor depend kore initial cash flow plan korte hobe.
ভাই, নতুনরা শুরুতে কোন প্ল্যাটফর্মে দোকান খুললে দ্রুত অর্ডার পাওয়া যায় বলে আপনি মনে করেন, একটু বুঝিয়ে বলবেন?