১ নভেম্বর ২০২৫ তারিখে দেশের রাজনৈতিক পরিসরে নারী ক্ষমতায়ন আবারও গুরুত্ব পাচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাদের নীতিগত আলোচনায় নারীর অংশগ্রহণ, নিরাপত্তা ও নেতৃত্বের প্রসঙ্গকে আরও বেশি তুলে ধরছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলাদেশে নারী শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়লেও রাজনৈতিক নেতৃত্বে নারীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা এখনো বড় চ্যালেঞ্জ। তবে নীতিনির্ধারকেরা বলছেন, অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে নারী নেতৃত্বকে সামনে আনা ছাড়া বিকল্প নেই।
ঢাকার মোহাম্মদপুর, মিরপুর কিংবা ধানমন্ডির মতো এলাকায় সাম্প্রতিক বিভিন্ন আলোচনায় দেখা গেছে, তরুণ ভোটার বিশেষ করে নারী শিক্ষার্থীরা এখন রাজনীতিতে বেশি সচেতন। অনেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেমন Facebook বা YouTube ব্যবহার করে নারী অধিকার, সমান সুযোগ ও রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে নারীর ভূমিকা নিয়ে কথা বলছেন। আলহামদুলিল্লাহ, এই প্রবণতা সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিচ্ছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করেন, এই ধরনের আলোচনার মাধ্যমে ভবিষ্যতে নারীদের ভূমিকা আরও শক্তিশালী হতে পারে ইনশাআল্লাহ।
আমি নিজে মোহাম্মদপুরে বড় হয়েছি, তাই এ এলাকায় নারীদের সামাজিক ও রাজনৈতিক কার্যক্রম কাছ থেকে দেখার সুযোগ হয়েছে। আমাদের এলাকায় কয়েকজন নারী শিক্ষক ও স্বেচ্ছাসেবী কর্মী দীর্ঘদিন ধরে সমাজসেবামূলক কাজে যুক্ত আছেন। তাদের কাজ দেখে অনেক তরুণী নতুন করে অনুপ্রাণিত হচ্ছে। মাশাআল্লাহ, এ ধরনের উদ্যোগ স্থানীয় পর্যায়ে নারীর নেতৃত্ব গড়ে উঠতে সহায়তা করছে। তবে তাদের ভাষায়, নীতিগত সহায়তা ও নিরাপত্তা আরও জোরদার হলে নারীরা আরও আত্মবিশ্বাস নিয়ে রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবে।
রাজনীতিতে নারীর সক্রিয় অংশগ্রহণ বাড়াতে বিশেষজ্ঞরা কয়েকটি বিষয়ে জোর দিচ্ছেন। এর মধ্যে আছে নিরাপদ কর্মপরিবেশ, শিক্ষার মানোন্নয়ন, পরিবার ও সমাজের সমর্থন এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরে নারীবান্ধব নীতি প্রণয়ন। আজকাল বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি বা নেতৃত্ব উন্নয়ন উদ্যোগে নারীর উপস্থিতি বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা একটি ইতিবাচক দিক। যদিও নির্দিষ্ট সাফল্যের সংখ্যা বা তারিখ এখন বলা কঠিন, তবে প্রবণতা ইতোমধ্যে পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
সব মিলিয়ে বলা যায়, বাংলাদেশে নারী ক্ষমতায়ন শুধু সামাজিক বা অর্থনৈতিক বিষয় নয়, এটি এখন রাজনৈতিক রূপান্তরেরও একটি অপরিহার্য অংশ। দেশের রাজনৈতিক দলগুলো যদি ধারাবাহিকভাবে নারীদের জন্য নীতিগত ও সাংগঠনিক সহায়তা বাড়ায়, তবে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আরও শক্তিশালী, দক্ষ ও আত্মবিশ্বাসী নারী নেতৃত্ব দেখতে পাবে ইনশাআল্লাহ।
Top comments (5)
হাহা, আলোচনা তো চলতেই থাকবে ভাই, এইটা বাংলাদেশের জাতীয় খেলা! 😄
hahaha bhai notun goti abar kobe theke shuru hobe seta bolen na, 50 bochor dhore goti er kotha shunchi
হাহা ভাই, রাজনীতিতে নারী ক্ষমতায়ন এত গতি পাইল যে মনে হয় আমরাই পিছনে হইয়া গেলাম, মাশাআল্লাহ!
হাহা ভাই, আলোচনা তো চলছেই গত ৫০ বছর ধরে, এইবার একটু কাজেও দেখাক ইনশাআল্লাহ!
ভাই, রাজনৈতিক দলগুলো কি সত্যিই মনে করে নারী নেতৃত্ব বাড়াবে, নাকি এটা শুধু নির্বাচনের আগে কথার কথা?