৮ অক্টোবর ২০২৫ তারিখে প্রকাশিত সাম্প্রতিক বৈজ্ঞানিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে পরিবেশগত পরিবর্তন আরও স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, গত কিছু বছরে যে ধীরগতির পরিবর্তন ছিল, এখন তা দ্রুতগতির রূপ নিচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও ভোলার এলাকায় লবণাক্ততা বৃদ্ধি এবং মাটির উর্বরতা হ্রাসের বিষয়টি গবেষণায় বারবার উঠে আসছে। গবেষকরা মনে করছেন, এসব পরিবর্তন কৃষি, মৎস্য ও বসবাসযোগ্যতার ওপর দীর্ঘমেয়াদে প্রভাব ফেলতে পারে। অনেকেই বলছেন, সময়মতো কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা না গেলে ভবিষ্যতে পরিস্থিতি আরও কঠিন হতে পারে।
বিজ্ঞানীরা পরামর্শ দিচ্ছেন যে স্থানীয় প্রশাসন, গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে সমন্বিত উদ্যোগ খুবই জরুরি। জলবায়ু সহনশীল কৃষি এবং টেকসই পানি ব্যবস্থাপনার ওপর জোর দেওয়া হলে সমস্যা কিছুটা কমতে পারে বলে তাদের ধারণা। বিশেষজ্ঞরা আরও বলেছেন, নতুন প্রযুক্তি ও পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থার সাহায্যে পরিবর্তনগুলোর গতি ও ধরন বুঝে আগাম প্রস্তুতি নেওয়া সম্ভব। দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগ ইতিমধ্যে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে নতুন গবেষণা প্রকল্প শুরু করেছে। ইনশাআল্লাহ, এসব উদ্যোগ সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হলে ভবিষ্যতে দুর্বল জনগোষ্ঠীকে সুরক্ষিত রাখার সুযোগ বাড়বে।
Top comments (4)
Jai hok, keu ki janao Middle East e eid er chutir por flight ticket er dam kemon thakbe? Planning kortesi December e desh jawar.
ভাই, চট্টগ্রাম আর কক্সবাজারে এই লবণাক্ততা বাড়ার বিষয়টা কতটা দ্রুত হচ্ছে বলে বিজ্ঞানীরা বলছেন, একটু পরিষ্কার করে বলবেন? এর প্রভাব স্থানীয় মানুষের জীবনে কীভাবে পড়তে পারে ইনশাআল্লাহ জানাবেন?
আগ্রাবাদে বসে কোড লিখতে লিখতে একদিন দেখব অফিসে মাছ সাঁতার কাটতেছে, সেটাই বা কম কিসে 😂
আমরা বরিশালের মানুষ তো আগে থেকেই পানির সাথে বন্ধুত্ব করে ফেলছি, এখন চট্টগ্রামও আমাদের টিমে যোগ দিচ্ছে দেখি 😂