ঢাকা উত্তরা এলাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত স্থানীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ভোটারদের মধ্যে নতুন করে আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশন আজকাল ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়ে কাজ করছে বলে জানা যাচ্ছে, এবং স্থানীয় পর্যায়ে রাজনীতির প্রতি মানুষের সচেতনতা ধীরে ধীরে বাড়ছে। এলাকাবাসী বলছেন, স্থানীয় সমস্যা সমাধানে জনপ্রতিনিধিদের ভূমিকা সরাসরি অনুভূত হওয়ায় মানুষ এখন বেশি আগ্রহ নিয়ে ভোট দিতে আসছেন।
উত্তরার বাসিন্দা হিসেবে আমিও দেখেছি, আমাদের সেক্টরগুলোর রাস্তাঘাট, ড্রেনেজ সমস্যা কিংবা পার্কের পরিবেশ নিয়ে মানুষের মধ্যে আলোচনার পরিমাণ আগের চেয়ে অনেক বেশি। ভোটারদের অনেকেই বলছেন, সঠিক প্রতিনিধি নির্বাচিত হলে এসব সমস্যার দ্রুত সমাধান করা সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ। বিশেষ করে তরুণ ভোটারদের অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করতে ভূমিকা রাখবে বলে মনে করা হচ্ছে।
সম্প্রতি বিভিন্ন ওয়ার্ডে নির্বাচনী প্রচারণার সময় প্রার্থীরা ঘরে ঘরে গিয়ে ভোটারদের সঙ্গে কথা বলেছেন, যা ভোটারদের মধ্যে ইতিবাচক সাড়া ফেলেছে। বাসস্ট্যান্ড, বাজার ও স্কুলসংলগ্ন এলাকায় আমি নিজেই দেখেছি প্রার্থীরা মানুষের সমস্যার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনছেন। অনেক প্রবীণ ভোটার বলছেন, আগে এমন সরাসরি যোগাযোগ কম দেখা যেত, কিন্তু এখন প্রার্থীরা ভোটারদের মতামতকে গুরুত্ব দিচ্ছেন আলহামদুলিল্লাহ।
এদিকে নিরাপত্তা ও ভোট গ্রহণের পরিবেশ নিয়ে সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা তুলনামূলকভাবে ইতিবাচক। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ইতিমধ্যে বিভিন্ন এলাকায় টহল জোরদার করেছে বলে এলাকাবাসীরা জানিয়েছেন। উত্তরা এলাকায় আমি নিজেও দেখেছি, নির্বাচনের দিনগুলোকে শান্তিপূর্ণ রাখার জন্য স্থানীয় কমিউনিটি গ্রুপ ও স্বেচ্ছাসেবকরাও সক্রিয় ভূমিকা রাখছেন। তারা ভোটারদের সচেতন করার পাশাপাশি ভোটকেন্দ্রে সহজে পৌঁছানোর বিষয়েও সহায়তা করছেন।
সব মিলিয়ে স্থানীয় নির্বাচনের প্রতি মানুষের এই নতুন আগ্রহ আগামী দিনে আরও গণতান্ত্রিক পরিবেশ গড়ে তুলতে সহায়ক হবে বলে মনে করা হচ্ছে। ভোটাররা আশা করছেন, নির্বাচিত প্রতিনিধিরা তাদের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে আন্তরিক থাকবেন এবং স্থানীয় উন্নয়ন কার্যক্রম আরও গতিশীল হবে। মাশাআল্লাহ, এমন ইতিবাচক অংশগ্রহণ দেশের গণতন্ত্রকে আরও শক্তিশালী করে তুলবে ইনশাআল্লাহ।
Top comments (4)
ভাই, উত্তরায় এবার ভোটার টার্নআউট কত পার্সেন্ট ছিল কেউ জানেন?
একদম সঠিক কথা ভাই, স্থানীয় নির্বাচনে মানুষের আগ্রহ বাড়া আসলেই ভালো লক্ষণ।
আমার অভিজ্ঞতায় উত্তরা এলাকায় সত্যিই মানুষ এখন ভোট নিয়ে বেশি সচেতন হচ্ছে, আলহামদুলিল্লাহ। গতবার আমিও দেখেছি অনেক তরুণ ভোরবেলা লাইনে দাঁড়িয়েছিল ইনশাআল্লাহ ভালো দিকেই যাচ্ছে।
ekdom thik bhai, voter der agroho barano ta khub positive signal mashaAllah. ami-o tai mone kori.