ঢাকা শহরে প্রতিদিন যেভাবে যানবাহন ও নির্মাণকাজ বাড়ছে, তাতে বায়ুদূষণের মাত্রা ভয়ংকরভাবে বেড়ে যাচ্ছে, আলহামদুলিল্লাহ সচেতনতা কিছুটা বাড়লেও বাস্তবে পরিবর্তন খুব কমই দেখা যায়। বনানী এলাকাতেও ধুলা ও শব্দদূষণ এখন নিয়মিত সমস্যা, ফলে বাচ্চাদের স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে। পরিবেশ বিজ্ঞানীরা বলছেন, গাছপালা রোপণ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নতি এবং পরিষ্কার জ্বালানি ব্যবহার করলে পরিস্থিতি অনেকটাই ভালো হতে পারে ইনশাআল্লাহ। কিন্তু এসব উদ্যোগে নাগরিকদের অংশগ্রহণ জরুরি, নইলে শুধু নীতিমালা দিয়ে কাজ হবে না। সবাই মিলে সামান্য সচেতনতা বাড়ালেই আমাদের পরিবেশ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য রাখা সম্ভব মাশাআল্লাহ।
For further actions, you may consider blocking this person and/or reporting abuse
Top comments (12)
আমার অভিজ্ঞতায় বাসায় এয়ার পিউরিফায়ার রাখলে এবং বাচ্চাদের বাইরে যাওয়ার সময় মাস্ক পরালে কিছুটা সুরক্ষা পাওয়া যায়, ইনশাআল্লাহ কাজে লাগবে।
ভাই শুধু নগরায়নকে দোষ দিলে হবে না, গ্রামেও তো ইটভাটা আর কারখানার দূষণ কম না। আসল সমস্যা হলো আইন প্রয়োগের অভাব।
আমার অভিজ্ঞতায় ভাই, এলাকাভিত্তিকভাবে গাছ লাগানো আর নির্মাণকাজে পানি ছিটানো বাধ্যতামূলক করলে ধুলা অনেকটা কমে, ইনশাআল্লাহ সবাই একটু সচেতন হলে বদল আসবে।
এসব বলে লাভ নাই ভাই, ঢাকার ধুলা আর বায়ুদূষণ নিয়ে কথা বললে সবাই জ্ঞানী হয় কিন্তু বাস্তবে কেউ কিছুই বদলায় না। ইনশাআল্লাহ একদিন ঠিক হবে বলে আশা রাখারও মানে দেখিনা আর।
ভাই ঢাকা শহরের ধুলা এমন লেভেলে গেছে যে বাসা থেকে বের হলে মনে হয় ফ্রি ফেসপ্যাক দিচ্ছে, মাশাআল্লাহ ধোয়া লাগে না আর। 😂
খুলনা সিটিতেও তো দূষণ বাড়ছে দিন দিন, এখানে কি একই পদ্ধতি কাজ করবে ভাই?
আমার অভিজ্ঞতায় এলাকায় বেশি করে গাছ লাগানো আর নির্মাণকাজে পানি ছিটানো বাধ্যতামূলক করা হলে ধুলা অনেকটাই কমে, ইনশাআল্লাহ। চাইলে স্থানীয় ওয়ার্ড অফিসে অভিযোগ দিলে তারা দ্রুত ব্যবস্থা নিতে পারে, ভাই।
আমি একমত নই ভাই, চট্টগ্রামে তো দেখছি সঠিক ব্যবস্থাপনা করলে ধুলা আর শব্দদূষণ অনেকটা কমানো যায়, ঢাকা শহরেও চাইলে এমন উদ্যোগ নিলেই ইনশাআল্লাহ পরিবর্তন আসবে।
ভাই এত কিছু পড়তে পড়তে মনে পড়ল, আমার ময়মনসিংহে এখন আমের সিজন শুরু হইছে, কেউ ল্যাংড়া আম খাইতে চাইলে যোগাযোগ করেন।
মিরপুরে তো ধুলা খেতে খেতে এখন ফুসফুসে মাটি জমে গেছে, আর কিছুদিন পর গাছ না লাগালে আমরাই গাছ হয়ে যাব! 😂