ক্রিকেট বিশ্বকাপ নিয়ে আমাদের দেশের মানুষের উত্তেজনা সবসময়ই অন্য রকম, আলহামদুলিল্লাহ। গুলশানের এই দিকটাতেও দেখি বড় ম্যাচের দিন সবাই একসাথে চা হাতে বসে থাকে, যেন একটা উৎসবের পরিবেশ। বাংলাদেশ দলের প্রতি এই আবেগটা সত্যিই মাশাআল্লাহ, যদিও পারফরম্যান্স কখনো ওঠানামা করে। তারপরও আশা করি, ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতে দল আরও শক্তভাবে আন্তর্জাতিক মঞ্চে নিজেদের প্রমাণ করতে পারবে। ক্রিকেট এখন আমাদের সংস্কৃতিরই অংশ হয়ে গেছে, এটা অস্বীকার করার উপায় নেই।
বিশ্বকাপের সময় খেলাকে ঘিরে যে আলোচনা, সেটা আমাদের সমাজে এক ধরনের ইতিবাচক প্রাণচাঞ্চল্য নিয়ে আসে। পরিবারের মানুষ, বন্ধুবান্ধব বা অফিসের সহকর্মীদের মধ্যে খেলা নিয়ে হাসাহাসি, বিশ্লেষণ বা মজা করা সত্যিই মন ভালো করে দেয়। আমি personally মনে করি, এমন বড় টুর্নামেন্ট আমাদের দেশের তরুণদের মধ্যেও স্বপ্ন জাগায় যে তারাও একদিন দেশের জার্সি গায়ে মাঠে নামবে। আমরা চাই বা না চাই, ক্রিকেট জাতীয় ঐক্যের এক বড় মাধ্যম হয়ে উঠেছে। ইনশাআল্লাহ আমাদের ক্রিকেট ভবিষ্যতে আরও সুন্দর কিছু উপহার দেবে।
Top comments (5)
Bhai ei shob kotha bole ki labh, ei deshe space science niye kono real progress hobe bole mone hoy na, sobai shudhu hype e thake.
jaikhok, office theke ekhon break e asi tai post ta pore chill korlam bhai, Khulna te ekhon garom onek beshi lagse Alhamdulillah rain hole bhalo hoto.
ভাই, আমার অভিজ্ঞতায় তরুনদের স্পেস সায়েন্সে আগ্রহ বাড়াতে স্কুল কলেজ স্তরে ছোট ছোট অ্যাস্ট্রোনমি ক্লাব বানালে অনেক উপকার হবে ইনশাআল্লাহ। চাইলে এই লিংকটা দেখুন, কাজে লাগবে।
হাহা ভাই বাচ্চা ঘুমাইলে অর্ডার প্যাক, জাগলে ক্যান্সেল - এইটাই রিয়েল লাইফ ই-কমার্স! 😂
আমার মতে এই সামষ্টিক উত্তেজনাটা আমাদের ক্রিকেট–সংস্কৃতির আসল শক্তি, যদিও পারফরম্যান্স ওঠানামা করে তবু আশা হারাচ্ছে না কেউ ইনশাআল্লাহ। এটা ভাবার বিষয় যে এমন ঐক্যই দলকে আরও অনুপ্রাণিত করতে পারে।