বাংলাদেশে নারী ক্ষমতায়ন নিয়ে আজকাল আলোচনা বেশ বেড়ে গেছে, বিশেষ করে রাজনীতির ক্ষেত্রে এটা আরও বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। গুলশান থেকে শুরু করে সারাদেশেই অনেক নারী এখন স্থানীয় পর্যায়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় যুক্ত হচ্ছেন, যা সত্যিই ইতিবাচক পরিবর্তন। আলহামদুলিল্লাহ, শিক্ষা ও প্রযুক্তিতে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ার ফলে তাদের রাজনৈতিক সচেতনতা আগের চেয়ে অনেক বেশি হয়েছে। তবে ভাই, এখনও সামাজিক বাধা আর ভয়ের কারণে অনেকেই সামনে আসতে দ্বিধা করেন।
রাজনৈতিক দলগুলোর ভেতরে নারীদের নেতৃত্ব বিকাশের সুযোগ আরও বাড়ানো দরকার, ইনশাআল্লাহ এটা হলে সামগ্রিক উন্নয়ন আরও দ্রুত হবে। আজকাল বিভিন্ন সংগঠনে নারী নেতৃত্ব দেখা গেলেও নীতি নির্ধারণের উচ্চপর্যায়ে এখনো সেই পরিমাণ প্রতিনিধিত্ব নেই। অনেকে বলছেন যে পরিবার, সমাজ এবং রাজনৈতিক পরিবেশ মিলিয়ে শক্তিশালী সহায়ক কাঠামো তৈরি না হলে নারী ক্ষমতায়নের গতি ধীর হয়ে যাবে। তাই আমাদের সবার উচিত নারীদের জন্য নিরাপদ ও সহায়ক রাজনৈতিক পরিবেশ তৈরি করা, যাতে তারা আত্মবিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে যেতে পারেন।
অনলাইনে আলোচনা, সচেতনতামূলক programme এবং youth community গুলোতে নারীদের ভূমিকা বাড়ানোও খুব গুরুত্বপূর্ণ। মাশাআল্লাহ, নতুন প্রজন্মের অনেক মেয়ে আজকাল social media ব্যবহার করে সচেতনতা ছড়াচ্ছেন, যা ভবিষ্যতে রাজনীতিতে আরও পরিবর্তন আনতে পারে। ইনশাআল্লাহ, যদি সমাজের মানসিকতার আরও উন্নতি হয়, তাহলে রাজনীতিতে নারীদের নেতৃত্ব দেশের উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখবে। ভাই, আপনারা কী মনে করেন, আর কী করলে নারীরা আরও শক্তিশালীভাবে রাজনীতিতে উঠে আসতে পারবেন?
Top comments (5)
mama rajnitite narider power dekhe mone hoy chacha ra ekhon thik moto behave korte shuru korbe inshallah, haha!
হাহা ভাই, নারী ক্ষমতায়ন এত বাড়তেছে যে মনে হয় আগামী নির্বাচনে আমগো চাচারাও ভোট চাইতে গেলে permission নিতে হইবে তাদের কাছে। মাশাআল্লাহ, সামনে আরও মজার দিন আসতেছে ইনশাআল্লাহ!
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, বাংলাদেশে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়াটা সত্যিই মাশাআল্লাহ ইতিবাচক পরিবর্তন। ইনশাআল্লাহ সামনে আরও ভালো হবে।
স্থানীয় পর্যায়ে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়লেও জাতীয় পর্যায়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণে এখনো পুরুষদের আধিপত্য রয়ে গেছে, এই গ্যাপটা কমানো দরকার।
ভাই, গ্রামীণ পর্যায়ে নারী ইউপি সদস্যরা আসলে কতটুকু সিদ্ধান্ত নিতে পারেন, নাকি শুধু নামেই থাকেন?